কুঋণ (Bad Debt)
যেসব প্রাপ্য হিসাবের অর্থ আর পাওয়া যাবে না বলে প্রতিষ্ঠান ধরে নেয়, সেগুলোকে কুঋণ বলা হয়। কুঋণের পেছনে অনেক প্রকার কারণ থাকতে পারে, যেমন - ইচ্ছাকৃতভাবে দেনাদার টাকা না দিলে বা দেনাদার দেউলিয়া হয়ে গেলে। কুঋণকে একটি প্রতিষ্ঠান তার আর্থিক বিবরণীতে মূলত দুই উপায়ে দেখাতে পারে, যথা - সরাসরি কেটে দেয়ার মাধ্যমে (লাভ-ক্ষতি বিবরণীতে প্রাপ্য হিসাব থেকে কুঋণ বিয়োগ করে দেয়া) ও অ্যালাওয়েন্স মেথডের মাধ্যমে (কুঋণের পরিমাণ অনুমান করে নিয়ে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আলাদা করে রাখার মাধ্যমে)। কুঋণ একটি প্রতিষ্ঠানের মুনাফালভ্যতাকে প্রভাবিত করে ও কোম্পানী কি পরিমাণ ক্রেডিট রিস্কে আছে, তা দেখায়।