ইক্যুইটি ফাইন্যান্সিং (Equity Financing)
কোম্পানীর মালিকানা বিক্রয়ের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করার প্রক্রিয়াকে ইক্যুইটি ফাইন্যান্সিং বলে। ঋণ মূলধনের সাথে শেয়ার মূলধনের বড় পার্থক্য হচ্ছে এই যে, শেয়ার মূলধন কালেক্ট করার পর তা পরিশোধ করতে হয় এবং সুদ প্রদান করতে হয় না। তাই নতুন কোম্পানীদের জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় উপায়। উদাহরণস্বরুপ, একটি টেক-স্টার্টআপ চাইলেই কোনো ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টকে কোম্পানীর ইক্যুইটি অফার করার মাধ্যমে অর্থের জোগান ঘটাতে পারে এবং প্রোডাক্ট ডেভেলপ করতে পারে।
ইক্যুইটি ফাইন্যান্সিং-এর মাধ্যমে ঋণ তৈরি না হলেও, কোম্পানীর উপর নিয়ন্ত্রণ হ্রাস পায়। আবার কোম্পানী যখন বড় হয়ে যায় বা আর্থিকভাবে ভালো পারফর্ম করে, তখন শেয়ারহোল্ডারগণ কোম্পানী থেকে ডিভিডেন্ড আশা করেন। তাই শুরুর দিকে ইক্যুইটি ফাইন্যান্সিং-এর অতিরিক্ত খরচ না থাকলেও পরবর্তীতে গিয়ে খরচ করতে হয়।