ঝুঁকি মূল্যায়ন বলতে কোনো ব্যবসা, প্রকল্প বা সম্পদের সাথে কি পরিমাণ ঝুকিঁ জড়িত রয়েছে, তা পরিমাপ করে দেখাকে বোঝায়। ঝুঁকি মূল্যায়নের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্ষতিকর ফলাফল এড়ানো। ঝুকিঁ চিহ্নিত করা ছাড়াও ঝুঁকি মূল্যায়নের মাধ্যমে ক্ষতিকর প্রভাবের সম্ভাবনা ও প্রভাব বিশ্লেষণ করা হয়, একই সাথে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করলে ঝুকিঁ হ্রাস করা সম্ভব তা নির্ধারণ করা হয়।
ঝুকিঁ বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন - আর্থিক, পরিচালনাগত, কৌশলগত ইত্যাদি। উদাহরণস্বরুপ, যেকোনো প্রতিষ্ঠান সর্বদাই ব্যবসায় মন্দা হওয়ার ঝুকিঁ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। মন্দা হলে কিভাবে সেই প্রতিষ্ঠান ব্যবসা টিকিয়ে রাখবে তা নিয়েও ভাবতে হয়।
ঝুকিঁর যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ঝুকিঁ পরিমাণ হ্রাস করা, নিয়ম মেনে চলা এবং ব্যবসায় স্থিতিশীলতা তৈরি করা সম্ভব। তাই যেকোনো প্রতিষ্ঠানই ঝুকিঁ মুল্যায়নের মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের চেষ্টা করে, রিসোর্সের সেফটি এনশিওর করে ও অনিশ্চিত পরিবেশে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।