অডিট প্ল্যানিং এন্ড রিস্ক এসেসমেন্ট

849
article image

অডিটিং এ একটা কোম্পানির ফাইন্যান্সিয়াল আর অ্যাকাউন্টিং এর রেকর্ড করে চেক করে নিশ্চিত করা হয় কোম্পানির হিসাব এবং স্টেটমেন্ট গুলো সম্পূর্ণ ঠিক রয়েছে কিনা। এই অডিট পরিচালনার জন্য কিছু প্রিন্সিপাল রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে রিস্ক এসেসমেন্ট এবং প্ল্যানিং। সিএ ফার্মগুলোকে কোম্পানি অনুসারে প্ল্যানিং এবং রিস্ক এসেসমেন্ট পরিবর্তন করতে হয়। প্ল্যনিং আর রিস্ক এসেসমেন্ট ফার্মের একটা ওভারল স্কেচ তাদের সামনে তুলে ধরে।

Key Points

  • অডিট করার আগে কোম্পানির অবস্থা যাচাই করার জন্য বাকি সেই সেক্টরের বাকি কোম্পানির সাথে তার অবস্থা তুলনা করা হয়। এর জন্য রেশীও এনালাইসিস আর ট্রেন্ড এনালাইসিস করা হয়।
  • ঠিক কতটুকু ইনফরমেশন এলোমেলো হতে পারে সেটা পরিমাপের জন্য একটা গজ পরিমাপ করা হয় ।
  • ইন্টারনাল কন্ট্রোল চেক করার সময় কোম্পানির স্ট্র্যাটেজি কতটুকু এফিসিয়েন্ট আর কোম্পানি তে থাকা লোকেরা কতটুকু অবগত ফ্রড নিয়ে তাও যাচাই করে দেখা হয়
  • অডিট এর সময় ডিপার্ট্মেন্ট অন্নুসারে বিভিন্ন অ্যানালিটিক্যাল টুল ব্যবহার হয়। কিছু কোয়ান্টেটিভ আর কিছু কোয়ালেটিভ টেস্ট হয়
  • কোম্পানি কে ওভারল অডিট শেষ করতে ৩ সপ্তাহের মতো সময় লাগে যেখানে ৩ মাস এর মতো সময় নিয়ে তারা রিপোর্টিং তৈরি করে।

ভূমিকা

কোন একটা সিএ ফার্ম যখন কোন একটা অডিট ফার্মে অডিট করে তার আগে তারা সেই ফার্ম এর পাস্ট রেকর্ড এর উপর বেস করে ফার্মের একটা ওভারল পিকচার বিল্ড করে নেয়। তারই একটা অংশ হয়ে থাকে রিস্ক এসেসমেন্ট। রিস্ক এসেসমেন্ট একটা বিজনেস আর এর আশেপাশের এনভায়রনমেন্ট, ইন্টারনাল কন্ট্রোল, ম্যাটেরিয়াল মিসস্টেটমেন্ট, কোম্পানির ইনফরমেশন এর জন্য কারো কোন ক্ষতি হতে পারে কিনা, ফ্রড বা চুরির আশংখা কতটুকু এগুলো সব এনালাইসিস করে রাখে ।

প্ল্যানিং

একটা প্রতিষ্ঠানে অডিট করতে অন্তত ৩ মাস এর মতো সময় লাগে যেখানে ৩ সপ্তাহ লাগে শুধু প্ল্যানিং করতে। প্ল্যানিং শব্দটা শুনতে হালকা লাগলেও বিষয়টা একটু জটিল। একটা কোম্পানিতে অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্স, মার্কেটিং, আইটি অনেক ডিপার্ট্মেন্ট রয়েছে। প্রতিটি ডিপার্টমেন্ট এর আন্ডারে আবার সাবসেক্টর থাকে। সবগুলো ডিপার্টমেন্ট এ অডিট অ্যাপ্রোচ

আরেকটা ডিপার্টমেন্ট থেকে একটু আলাদা হয়ে থাকে।

প্ল্যানিং কেন দরকার

এটা অডিট ফার্ম এর জন্য একটা গাইড হিসেবে কাজ করে।

প্ল্যান করার সময় অডিটর দেখতে পারে কোথায় কোথায় ভুল তথ্য বা তথ্য গোপন করার সুযোগ রয়েছে

একটা অডিট ফার্ম অপারেট করতে কমপক্ষে ৩.৫ লক্ষ টাকা লাগে যেই অ্যামাউন্ট টা কোম্পানি ভেদে ৩০-৪০ লক্ষের ঘরে ও পৌছায়। প্ল্যানিং এর মধ্য দিয়ে তারা কস্ট এস্টিমেট করতে পারে।

প্ল্যানিং এ কি কি থাকে

প্ল্যানিং এর স্টেপ গুলো হচ্ছে

১ রিস্ক এসেস করে নেওয়া-

প্ল্যানিং এর মধ্যে রিস্ক টা কে এসেস করা হয় যে কি কি সমস্যা অডিট অফিসাররা ফেস করবে

২ অ্যাকাউন্টিং পলিসি সিলেকশন-

অডিট এর জন্য ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড রয়েছে আর প্রতিটি অডিট ফার্মকে এই পলিসি গুলো মেনেই অডিটিং করতে হয়। ইনভেন্টরি, ফাইন্যান্স, ক্যাপিটাল, কনসলিডেশন । ইমপেয়ারমেন্ট, ভ্যালুয়েশন এই সবগুলোর জন্য আলাদা আলাদা পলিসি রয়েছে। এই গুলো নিয়ে অডিট অফিসাররা সিদ্ধান্ত নেয় কোন পলিসি কোথায় প্রয়োগ করা হবে।

৩ ম্যাটেরিয়ালিটি থ্রেসহোল্ড টা ফিক্স করা-

এটা রিস্ক এসেসমেন্ট এ আরো ডিপ স্টাডি হয়। এখানে একটা মানদন্ড সেট করা হয় যে হিসাবের মধ্যে ভুল থাকলে সেই ভুলটা সর্বোচ্চ কত হলে সেটাকে পরাধের সাথে তুলনা করা সম্ভব। এটাকে সাধারণত পারসেন্টেজ হিসেবে তুলনা করা হয়। আর এই ক্যালকুলেশন অনুসারে কোম্পানি অনুসারে পলিসি রয়েছে।

৪ এক্সপেক্টেশন ক্রিয়েট করা-

একটা অডিট প্রসেস শুরু হওয়ার সময় ট্রেন্ড আর রেশিও এনালাইসিস করে বাকি কোম্পানির অবস্থা কিরকম হতে পারে সেটা বের করার চেষ্টা হয়। রেশিও এনালাইসিস করে কোম্পানির ফাইন্যান্সিয়াল কন্ডিসন আর পারফমেন্স কম্পেয়ার করা হয় একই সেক্টরে থাকা বাকি কোম্পানির সাথে। ট্রেণ্ড এনালাইসিস করে কোম্পানির একাউন্টিং ডিপার্টমেন্ট এ সময় অনুসারে চেঞ্জ গুলো অবজার্ভ করা হয়।

৫ অডিট প্রসেস-

অডিট প্রসেস টা ২ টা অংশে ভাগ করা যায়। একটা হচ্ছে সাবস্টেনসিভ টেস্টিং আর আরেকটা হচ্ছে টেস্টস অব ইন্টারনাল কন্ট্রোল।

সাবস্টেনসিভ টেস্টিং এ একটা কোম্পানির স্পেসিফিক ফিল্ড এ একটা স্পেসিফিক পিরিয়ড এর ফাইন্যান্সিয়াল রেকর্ড গুলো চেক করা হয়। এভাবে যেইসকল ডিপার্টমেন্ট গুলোতে ঝামেলা হওয়ার সুযোগ রয়েছে সেইসকল ডিপার্টমেন্ট এ কয়েকবার এই টেস্ট চালানো হয়।

ইন্টারনাল কন্ট্রোল টেস্ট এ চেক করে দেখা হয় কোম্পানি ফ্রড আর কোন প্রকারের মিসরিপ্রেসেন্টেশন এড়ানোর জন্য যে মেথড গুলো ব্যবহার করছে সেগুলো কতটুকু এফিসিয়েন্ট বা কার্যকরী।

৬ বাস্তবায়ন করা আর রিপোর্ট তৈরি করা- এই স্টেপ টা করা হয় অডিট কমপ্লিট করার পর। আগে যেই এক্সপেকটেশন আর টুডু গাইড ছিল সেগুলো দেখে তারা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করে তারা যা যা করতে চেয়েছিল তা সব কিছু করতে পেরেছে কিনা। আর সবশেষে একটা রিপোর্ট তৈরি করা হয় পুরো অডিট সিনারিও এর। অডিট প্ল্যান এর মধ্যে কোনরকম পরিবর্তন হলে সেটির কথা ফার্মে এ থাকা বাকি মেম্বারদের জানানো হয়।

রিস্ক এসেসমেন্ট

রিস্ক এসেসমেন্ট হলো যেসকল বিষয়গুলো একটা অডিট ফার্মকে সঠিক অডিট রিপোর্ট তৈরি করার সময় সমস্যায় ফেলতে পারে সেগুলো বের করা। রিস্ক এসেসমেন্ট একটা সিএ টিমকে বুঝতে সাহায্য করে কোথায় কোথায় একটা কোম্পানির ঝামেলা থাকতে পারে।

রিস্ক এসেসমেন্ট কেন দরকার

রিস্ক এসেসমেন্ট একজন অডিটরকে বুঝতে সাহায্য করে কোন মেথড আর ইনফো গুলো তাকে মাথায় রাখতে হবে আর কোন ইনফরমেশন গুলো সে চাইলে বাদ দিতে হবে। সহজ কথায় বলতে গেলে, কম ইনপুটে ম্যাক্সিমাম আউটপুট আনতে রিস্ক এসেসমেন্ট প্রয়োজন পড়ে।

রিস্কের ধরন

সাধারণত ৩ ধরনের রিস্ক দেখা যায় একটা কোম্পানিতে

ক ইনহেরেন্ট রিস্ক-

এর মধ্যে টেকনোলজির পরিবর্তন, গভর্মেন্ট ল এর বিষয় গুলো পড়ে যেটার উপর কোম্পানির নিজের কোন হাত নেই । এই ধরনের রিস্ক গুলো হয়ে আসছে এবং হয়ে থাকে। এটার সাথে এডাপ্ট করে নেওয়া ছাড়া আর তেমন কিছু করার থাকে না।

খ কন্ট্রোল রিস্ক-

এটা কোম্পানির ভিতরের মানুষদের মধ্যে ঝামেলা। কোম্পানি্র ভিতরের পরিবেশ কেমন, সেখানে মানুষদের পারসোনালিটি কেমন, তাদের ফ্রড করা বা তথ্য লুকানো নিয়ে কি ধরনের মেন্টালিটি - এই সব কিছুই কন্ট্রোল রিস্ক এর আন্ডারে পড়ে

গ ডিটেকশন রিস্ক-

এই রিস্ক গুলো বের হয় কোম্পানির ফাইন্যান্সিয়াল আর অ্যকাউন্টিং বুক এ ভুল পাওয়া গেলে সেখান থেকে । এইক্ষেত্রে অডিটররা সেট করে থাকে কতটুকু ডিসক্রিপেন্সি তারা এক্সেপ্ট করবে।

রিস্ক এসেসমেন্ট স্টেজ

১ একটা মিটিং এ বসে ওভারল স্কেচ করা -

প্রথমে অডিট ফার্ম একটা মিটিং এ বসে ব্রেইনস্টর্ম করা শুরু করে এই বিষয়ে যে তারা কিভাবে কোম্পানির ডেটাগুলোকে অ্যানালাইজ করবে, কোম্পাণী কোন কোন ওয়েতে তে ভুল তথ্য দিয়ে মিসলিড করতে পারে, ডেটা কিভাবে তারা লুকাতে পারে, আর তারা যদি আসলেই ফ্রড করে থাকে এটা নিয়ে কি অ্যাকশন নিতে হবে আর সঠিক ইনফরমেশন কিভাবে বের করতে হবে । এই সকল বিষয় নিয়ে যখন কথা হয় তখন ফার্মের লোকেরা সেই কোম্পানি সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ হয় যায়। তারা কখনো ভাবতে পারবে না কোম্পানি সৎ, তারা কোন তথ্য লুকাবে না । এই সব ভেবে তারা অনেক কিছু চাইলেও এড়িয়ে যেতে পারবে না। এর জন্য অডিট এ দায়িত্বে থাকা অফিসারদের দায় নিতে হবে।

২ ম্যাটেরিয়াল এসেসমেন্ট-

একটা দোকান থেকে যখন কেনাবেচা করা হয় তখন মাঝে মাঝে ১ টাকা ৫ টাকা এর ভাংতি থাকে না। সেক্ষেত্রে বায়ার বা সেলার ( পরিস্থিতিভেদে) সেই ১ টাকা বা ৫ টাকা টা ছেড়ে দেয়। সেটাকে হিসাবের বাইরে রেখে চিন্তা করে। একইভাবে একটা কোম্পানিতে যেখানে কোটি টাকার ব্যবসা হয় সেখানে কিছু পরিমাণ অর্থ কম বেশি হতে পারে সেক্ষেত্রে সি এ ফার্ম গুলো চিন্তা করে ফাইন্যান্সিয়াল স্টেট্মেন্ট গুলোতে এই ডিসক্রিপেন্সির লিমিট টা কতটুকু হতে পারে।

৩ রিস্ক এসেসমেন্ট প্রসিডিউর -

এখন রিস্ক এসেসমেন্ট এর জন্য ৪ টি প্রসিডিউর আছে

ক অনুসন্ধান - এই ধাপে কোম্পানিতে যারা কাজ করছে এবং কোম্পানির সাথে ডাইরেক্টলি বা ইনডাইরেক্টলি কারা যুক্ত আছে এবং তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করা হয় । এইক্ষেত্রে কোম্পানিতে কাজ করা লোকদের বিভিন্ন প্রশ্ন করে জানার চেষ্টা হয় যে তারা কোন ফ্রড এর কাজের সাথে কোনভাবে জড়িত কিনা

খ অবজারভেশন - কোম্পানির পাস্ট আর রিসেন্ট অ্যাক্টিভিটি গুলো অভজারভ করে সেখান থেকে ডেটা কালেক্ট করে প্রেডিক্ট করা হবে।

গ ইনসপেকশন - এই ধাপে এসে কোম্পানি এর যেই ডেটা , বুকস,স্টেটমেন্ট রয়েছে সেগুলো যাচাই বাছাই করা হবে।

ঘ অ্যানালিটিক্যাল - এইখানে ক্যালকুলেশন আর অন্যান্য টুলস ব্যবহার করে কোম্পানির হিসাবে কোন ভুল আছে কিনা সেটা বের করা হবে। অডিটররা কোম্পানি রেভেনিউ , খরচ আর ক্যাশ ফ্লো এর স্টেটমেন্ট চেক করে বোঝার চেষ্টা করে কোম্পানি কোন রকম তথ্য গোপন করছে কিনা

৪ কোম্পানির ভিতরের পরিবেশ টা বোঝা

কোম্পানির বিভিন্ন পলিসি রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে কোম্পানি আসলে ইমপ্লিমেন্ট করছে কিনা সেগুলো নিয়ে অনুসন্ধান চালাতে হয়। কোম্পানিতে যারা কাজ করে তাদের সাথে এই বিষয় নিয়ে ক্লিয়ার কাট কথা বলতে হয় আর তাদের মনিটর করতে হয়।

৫ কোম্পানি নিয়ে একটা ওভারল সিদ্ধান্তে আসা

কোম্পানির সব কিছু যাচাই করা হয়। ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট আর বাকি তথ্য ঠিক আছে কিনা , ম্যানেজমেন্টে কোন প্রকার বায়াস এক্সিস্ট করে কিনা, সঠিক তথ্য দেখানো হয়েছে কিনা, ডেটে কোন ভুল আছে কিনা- এই সকল বিষয় গুলো এসেস করে কোম্পানি নিয়ে একটা ওভারল ভার্ডিক্ট দেওয়া হয়।

উপসংহার

প্ল্যানিং আর রিস্ক একটা কোম্পানির জন্য ম্যাপ আর আরেকটা কোম্পানির পটেনশিয়াল চ্যালেঞ্জ কে সামনে আনে। এগুলো একটা অডিট ফার্মকে তার অডিট করা ফার্ম সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার আইডিয়া দেয়। প্ল্যানিং বা অডিট ফার্ম এর প্ল্যানিং বা রিস্ক এসেসমেন্ট এর ক্ষেত্রে অনেক বেশী নিখুঁত হতে হয় কারণ একটি অডিট অভিযান কতটুকু সাকসেসফুল হবে সেটা ডিপেন্ড করে একটা অডিট ফার্ম এর প্ল্যানিং আর রিস্ক এসেসমেন্ট এর উপর।

  • https://pcaobus.org/oversight/standards/auditing-standards/details/as-2101-audit-planning-2022
  • https://www.indeed.com/career-advice/career-development/audit-plan
  • https://accounting.uworld.com/blog/cpa-review/10-steps-planning-audit/
  • https://www.accaglobal.com/gb/en/student/exam-support-resources/professional-exams-study-resources/p7/technical-articles/audit-financial-statements.html
  • https://www.icab.org.bd/publication/news/4/337/ICAB%E2%80%99s-Scheduled-Audit-Fees,-Audit-Fees-Deviation-and-the-Audit-Fees-of-the-Listed-Companies-in-Bangladesh
Next to read
Business Models
শেয়ারিং ইকোনমি মডেল (Sharing Economy Model)
শেয়ারিং ইকোনমি মডেল (Sharing Economy Model)

শেয়ারিং ইকোনমি মূলত দুই পক্ষের (Peer to Peer) সমন্বয়ে গঠিত এমন একটি বিজনেস মডেল, যেখানে মূল প্রতিষ্ঠানটি একটি মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে। এক্ষত্রে প্রতিষ্টান গুলো মূলত দুই পক্ষ অর্থাৎ সেবা প্রদানকারী এবং সেবা গ্রহণকারীদের মাঝে প্রযুক্তির সহায়তায় নিজস্ব কৌশলে সংযোগ করে দেয়।

বি-টু-বি, বি-টু-সি এবং বি-টু-জি কি? (B-to-B, B-to-C, B-to-G)
Business
বি-টু-বি, বি-টু-সি এবং বি-টু-জি কি? (B-to-B, B-to-C, B-to-G)
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
Logo
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
ইক্যুইটির সংজ্ঞা এবং অর্থ
Business
ইক্যুইটির সংজ্ঞা এবং অর্থ
অর্থনীতি কী?
Economics
অর্থনীতি কী?
বিনিয়োগ কি? বিনিয়োগের ধরণ এবং উদাহরণ
Investment
বিনিয়োগ কি? বিনিয়োগের ধরণ এবং উদাহরণ
ব্যবসায়কি আইন কি? উদাহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার ব্যবসায়কি আইন
Business Law
ব্যবসায়কি আইন কি? উদাহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার ব্যবসায়কি আইন
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
Marketing
ডিমার্কেটিং (DeMarketing)
বিক্রয় বৃদ্ধি করার ৬টি নীতি
Sales
বিক্রয় বৃদ্ধি করার ৬টি নীতি
Generally Accepted Accounting Principle (GAAP)
Accounting
Generally Accepted Accounting Principle (GAAP)