পঞ্জি স্কিম সংজ্ঞা এবং উদাহরণ

429
article image

পঞ্জি স্কিম হচ্ছে এমন একটি বিনিয়োগ সুযোগ যেখানে কোনো বৈধ অথবা অবৈধ আর্থিক উপদেষ্টা বা এজেন্সি মানুষের অলস টাকা বিনিয়োগ হিসেবে গ্রহণ করে অনেক বেশি পরিমাণে রিটার্ন দেয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদান করে। তবে বিনিয়োগকৃত অর্থ তারা কোনো বৈধ ফান্ডে বিনিয়োগ না করে বরং কিছু অংশ দিয়ে পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট প্রদান করে এবং বাকি অংশ স্কিম পরিচালনাকারীরা আত্মসাৎ করে।

Key Points

  • পঞ্জি স্কিম হলো একটি ইনভেস্টমেন্ট স্ক্যাম যেখানে সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের অতি অল্প সময়ে অনেক বেশি রিটার্ন পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে প্রলুব্ধ করা হয়।
  • প্রতি নতুন বিনিয়োগকারীর টাকা থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট হিসেবে প্রদান করা হয় এবং বাকি টাকা স্কিম পরিচালনাকারীগণ আত্মসাৎ করেন।
  • একবার নতুন বিনিয়োগ পাওয়া বন্ধ হয়ে গেলেই এই স্কিম থেমে যায় এবং কোম্পানীর জালিয়াতি পরিষ্কার হয়ে ওঠে।
  • গতানুগতিক অন্যান্য স্কিমের তুলনায় পঞ্জি স্কিমে রিটার্নের হার অনেক বেশি হয়ে থাকে, যা একে বেশ সন্দেহজনক করে তোলে।
  • কোনো কারণে বিনিয়োগকারী তার বিনিয়োগকৃত অর্থ তুলে নিতে চাইলে পঞ্জি স্কিম পরিচালনাকারীরা অস্পষ্ট কারণ দেখিয়ে সেই কাজে বাধা প্রদান করেন।

পঞ্জি স্কিম কী? সংজ্ঞা এবং উদাহরণ

পঞ্জি স্কিম হলো প্রতাড়নার অনেক পুরনো একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে এখনো সাধারণ মানুষদের বোকা বানিয়ে তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ আত্মসাৎ করা হচ্ছে। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এই স্কিম বেশ জনপ্রিয় এবং প্রচুর পরিমাণে মানুষ এখনো এই স্কিমের ফাদে জড়িয়ে পরেন। অনেক কম সময়ের ভেতর নিজের অলস টাকা দেড়গুণ, দ্বিগুণ বা দশগুণ করার লোভে সাধারণ মানুষ এই স্কিমে বিনিয়োগ করেন এবং কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ নিয়ে পলায়ন করে স্কিম পরিচালনাকারীরা।

পঞ্জি স্কিম কী?

পঞ্জি স্কিম হলো একটি ইনভেস্টমেন্ট স্ক্যাম যেখানে সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের অতি অল্প সময়ে অনেক বেশি রিটার্ন পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে প্রলুব্ধ করা হয়। এই স্কিমের আসলে কোনো লেজিটিমেট রিটার্ন সোর্স থাকে না, তাই পুরাতন ইনভেস্টরদের রিটার্ন দেয়ার জন্য তারা নতুন ইনভেস্টরদের টাকা ব্যবহার করে এবং এই সাইকেল এভাবেই চলতে থাকে।

পঞ্জি স্কিম শুরুতে কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানীর অধীনে বৈধ ব্যবসায় হিসেবেই যাত্রা শুরু করে। তবে ব্যবসায় ক্রমাগত লস হতে থাকা এবং নিজেদের ব্যর্থতা ঢেকে রাখার উদ্দেশ্যে কোম্পানীগুলো এই স্কিম ব্যবহার করে থাকে। অনেক বেশি রিটার্ন পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে তারা নতুন বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করে এবং সেই টাকা থেকেই তারা পুরাতন বিনিয়োগকারীদের কাঙ্ক্ষিত প্রফিট প্রদান করে। একবার নতুন বিনিয়োগ পাওয়া বন্ধ হয়ে গেলেই এই স্কিম থেমে যায় এবং কোম্পানীর জালিয়াতি পরিষ্কার হয়ে ওঠে।

পঞ্জি স্কিম কীভাবে কাজ করে?

পঞ্জি স্কিম একটি জালিয়াতি ব্যতীত আর কিছু নয়। কারণ, এই স্কিমের কোনো বৈধ অথবা নির্দিষ্ট প্রফিট সোর্স থাকে না। যারা এই স্কিমের সাথে জড়িত তারা সাধারণত প্রথমদিকের বিনিয়োগকারীদের খুব উচ্চ পরিমাণে প্রফিট প্রদান করে থাকে, তবে প্রফিটের সোর্স সম্পর্কে বিনিয়োগকারীরা কিছুই জানতে পারেন না। পুরাতন বিনিয়োগকারীরা তাদের আশেপাশের মানুষদের এই স্কিমের কথা জানান এবং বিনিয়োগ করার কথা বলেন। একবার নতুন নতুন বিনিয়োগ পাওয়া শুরু হয়ে গেলেই এই স্কিমের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায়।

প্রতি নতুন বিনিয়োগকারীর টাকা থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট হিসেবে প্রদান করা হয় এবং বাকি টাকা স্কিম পরিচালনাকারীগণ আত্মসাৎ করেন। এভাবেই অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য স্কিমটি চলমান থাকে। তবে একবার নতুন বিনিয়োগ আসা বন্ধ হয়ে গেলেই পুরাতন বিনিয়োগকারীদের আর প্রফিট প্রদান করা সম্ভব হয় না। তখন স্কিম পরিচালনাকারীগণ বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করে আত্মগোপন করেন।

পঞ্জি স্কিমের উদাহরণ

২০১২ সালে অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড নামক এক ব্যক্তির দ্বারা এযাবৎকালের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পঞ্জি স্কিম পরিচালিত হয়েছিল। অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড “স্ট্যানফোর্ড ফাইনান্সিয়াল গ্রুপ” নামক একটি কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেন যার মূল কাজ ছিল ডিপোজিট সার্টিফিকেট বিক্রয় করা। তবে সেই সময়ের অন্যান্য ডিপোজিট সার্টিফিকেটের তুলনায় অ্যালেন স্ট্যানফোর্ডের কোম্পানী অনেক চড়া সুদ অফার করছিল, যা ছিল বেশ সন্দেহজনক। এতো বেশি পরিমাণে সুদের লোভে পড়ে প্রচুর পরিমাণ মানুষ তার ডিপোজিট সার্টিফিকেট ক্রয় করেছিলেন।

পরবর্তী সময়ে তদন্তে জানা যায় যে অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড পঞ্জি স্কিমে ব্যবসা পরিচালনা করছিলেন এবং নতুন বিনিয়োগকারীদের বাকি টাকা তিনি নিজের ভোগ বিলাসে ব্যবহার করছিলেন। তদন্তে আরো জানা যায় যে, প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার অ্যালেন স্ট্যানফোর্ড নিজে আত্মসাৎ করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেখান থেকে ১ বিলিয়ন ডলার পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছিল এবং অ্যালেন স্ট্যানফোর্ডকে ১১০ বছরের কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

ঠিক একইভাবে ২০০৬ সালে জেমস পল লুই জুনিয়র নামক এক ব্যক্তির পঞ্জি স্কিম ধরা পরেছিল। তিনি ক্যালিফোর্নিয়াতে “ফাইনান্সিয়াল অ্যাডভাইজরি কনসাল্টেন্ট” নামক একটি এজেন্সি পরিচালনা করছিলেন। ২০০৬ সালে তার এই এজেন্সি একটি পঞ্জি স্কিম হিসেবে ধরা পরে এবং জানা যায় তিনি গত বছরে প্রায় ৩১১ মিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ করেছিলেন। তাকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

সর্বকালের সবচেয়ে বড় পঞ্জি স্কিম পরিচালনার কৃতিত্ব ধরে রেখেছেন যেই ব্যক্তি তার নাম বার্নি ম্যাডফ। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত “NASDAQ” এর সাবেক এই চেয়ারম্যান তার পঞ্জি স্কিম পরিচালনা করেন এবং প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ডলার হেরফের করেন। তার এই স্কিমে বিনিয়োগ করেছিলেন জনপ্রিয় অনেক সেলিব্রেটি এবং তাদের দেখে সাধারণ মানুষরাও এতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। ২০০৯ সালে তাকে ১৫০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

পঞ্জি স্কিমের ইতিহাস

পঞ্জি স্কিমের নামকরণ করা হয় কুখ্যাত আমেরিকান ব্যবসায়ী চার্লস পঞ্জি’র নামানুসারে। কারণ, তিনিই সর্বপ্রথম এই পদ্ধতি সফল্ভাবে ব্যবহার করেছিলেন। ১৯১৯ সালে চার্লস পঞ্জি একটি স্ট্যাম্প বিক্রয়ের কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেন। যেহেতু সেই সময়ে স্ট্যাম্পের মূল্য অনেক বেশি অস্থিতিশীল ছিল, তাই চার্লস পঞ্জি অন্য কোনো দেশ থেকে অনেক কম মূল্যে স্ট্যাম্প ক্রয় করে তা আমেরিকায় বিক্রয় করতেন বেশ চড়া দামে। কোম্পানীটি প্রচুর পরিমাণে লাভ করতে শুরু করে এবং কোম্পানীর পরিসর আরো বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে চার্লস পঞ্জি “সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কোম্পানী” নামে আরো একটি কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেন যার উদ্দেশ্য ছিল বিনিয়োগকারীদের থেকে বিনিয়োগ সংগ্রহ করা।

নতুন নতুন বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করার লক্ষ্যে চার্লস পঞ্জি বিনিয়োগের ৪৫ থেকে ৯০ দিনের মাঝে বিনিয়োগের ৫০% প্রফিট দেয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন এবং এতে করে প্রচুর পরিমাণে মানুষ তার কোম্পানীতে বিনিয়োগ করেন। সেই সময়ে চার্লস পঞ্জির ব্যবসায়ের সূচক নিম্নমুখী হয়ে পড়ায় তার কোম্পানী আর বিশেষ লাভ করতে পারছিল না। তাই কোম্পানীর নাম যাতে খারাপ না হয়ে যায় তাই তিনি নতুন বিনিয়োগকারীদের টাকা থেকে পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট দিতে শুরু করেন। আর এভাবেই শুরু হয় বিশ্বের প্রথম পঞ্জি স্কিম। ১৯২০ সালের আগস্ট মাসে দ্য বোস্টন পোস্ট নামক একটি পত্রিকা সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কোম্পানীর তদন্ত করা শুরু এবং আর্থিক লেনদেনে বিশাল হেরফের খুজে পায়। ফলস্বরুপ, ১৯২০ সালের ১২ই আগস্ট চার্লস পঞ্জি’কে গ্রেফতার করা হয়।

পঞ্জি স্কিমের কিছু বৈশিষ্ট্য

নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলো দ্বারা একটি পঞ্জি স্কিম চিহ্নিত করা যেতে পারেঃ

  • এই স্কিমগুলো সাধারণত দেশের কোনো আইনের অধীন অথবা সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের অধীন রেজিস্টার্ড থাকে না।
  • স্কিম পরিচালনাকারী কিভাবে বিনিয়োগকারীদের এতো বেশি পরিমাণে রিটার্ন দিবেন তা স্পষ্টভাবে কোথাও উল্লেখ থাকে না। আর উল্লেখ থাকলেও তা হয় অনেক জটিল এবং সাধারণ মানুষের কাছে দূর্বোধ্য।
  • গতানুগতিক অন্যান্য স্কিমের তুলনায় পঞ্জি স্কিমে রিটার্নের হার অনেক বেশি হয়ে থাকে, যা একে বেশ সন্দেহজনক করে তোলে।
  • ডিমান্ড ডিপোজিট, বন্ড এবং ডিবেঞ্চার ব্যতীত অন্য কোনো সিকিউরিটি অথবা ইনভেস্টমেন্ট স্থিতিশীল রিটার্ন দিতে পারে না। তাই অন্য কোনোভাবে যদি স্থিতিশীল রিটার্নের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয় তবে বুঝতে হবে সেটি একটি পঞ্জি স্কিম।
  • প্রায় সবধরণের বিনিয়োগের সাথেই কিছু পরিমাণ ঝুঁকি অন্তর্ভূক্ত থাকে। তবে পঞ্জি স্কিম পরিচালনাকারীরা এই বিনিয়োগে কোনো ঝুঁকি না থাকার ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেন।
  • কোনো কারণে বিনিয়োগকারী তার বিনিয়োগকৃত অর্থ তুলে নিতে চাইলে পঞ্জি স্কিম পরিচালনাকারীরা অস্পষ্ট কারণ দেখিয়ে সেই কাজে বাধা প্রদান করেন।
  • পঞ্জি স্কিম পরিচালনার উদ্দেশ্যে আর্থিক বিবরণীগুলোতে বেশ ভাল পরিমাণ হেরফের করা হয়।

পঞ্জি স্কিম সাধারণত কখন ধরা পরে?

নতুন বিনিয়োগকারীদের টাকা থেকে পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট দেয়ার প্রক্রিয়া চলমান থাকে অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত। তবে এই অনির্দিষ্টকালের অবসান ঘটে যখন নিম্নোক্ত এক বা একাধিক ঘটনা একসাথে ঘটে।

  • ১। যদি পঞ্জি স্কিমের পরিচালনাকারী সকলের টাকা আত্মসাৎ করে আত্মগোপণে চলে যায়।
  • ২। যদি কোনো কারণে নতুন নতুন বিনিয়োগ আসা বন্ধ হয়ে যায়।
  • ৩। যদি অর্থনৈতিক মন্দার কারণে অনেক বিনিয়োগকারী নিজের বিনিয়োগকৃত অর্থ একসাথে তুলে নিতে চান।

এই ৩টি ঘটনার যেকোনো একটি ঘটলেই আর নতুন বিনিয়োগকারীদের টাকা থেকে পুরাতন বিনিয়োগকারীদের প্রফিট প্রদান সম্ভব হয় না, তাই পঞ্জি স্কিম সকলের সামনে চলে আসে।

পঞ্জি স্কিম vs পিরামিড স্কিম

পঞ্জি স্কিম এবং পিরামিড স্কিম মূলত একই হলেও পরিচালনাগত কৌশলের দিক থেকে এদের মাঝে কিছু পার্থক্য রয়েছে। পঞ্জি স্কিম হচ্ছে মূলত একটি বিনিয়োগ স্ক্যাম যেখানে বিনিয়োগকারীদের অতি অল্প সময়ে অনেক বেশি পরিমাণে রিটার্ন পাওয়ার লোভ দেখানো হয় এবং নতুন বিনিয়োগকারীদের অর্থ থেকে পুরাতন বিনিয়োগকারীদের রিটার্ন দেয়া হয়। অপরদিকে, পিরামিড স্কিমের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের থেকে একটি নির্দিষ্ট ফি নেয়া হয় এবং তাদের আশেপাশের মানুষদেরকেও কোম্পানীতে অংশগ্রহণ করানোর বিপরীতে কমিশন প্রদান করা হয় যার রেট খুবই বেশি হয়ে থাকে।

পঞ্জি স্কিমে কোনো ধরণের পণ্য বা সেবা উপস্থিত থাকে না। অপরদিকে, পিরামিড স্কিমে সাধারণত কোনো পণ্য বা সেবার আড়ালে স্কিমটি ঢেকে রাখার চেষ্টা করা হয়।

পঞ্জি স্কিমে বিনিয়োগের টাকা দিয়ে দেয়ার পরেই বিনিয়োগকারীর কাজ শেষ। অপরিদকে, পিরামিড স্কিমে আয় করতে হলে অংশগ্রহণকারীকে তার আশেপাশের মানুষদেরকেও উক্ত কোম্পানীতে যুক্ত করতে হয়।

পরিসংহার

পঞ্জি স্কিম বিনিয়োগের একটি প্রতারণামূলক স্কিম যা অত্যন্ত অনিশ্চিত এবং অনিরাপদ। যদি একজন বিনিয়োগকারী এই ধরনের ঝুঁকি বহন করতে প্রস্তুত থাকেন এবং সমস্ত অসুবিধা সত্ত্বেও শুধুমাত্র উচ্চ হারে রিটার্ন পেতে আগ্রহী থাকেন, তাহলেই শুধু তিনি এই স্কিমে বিনিয়োগ পারেন। বিনিয়োগ শুরু করার আগে বিনিয়োগকারীদের পঞ্জি বিনিয়োগের সঠিক বাজার জ্ঞান সংগ্রহ করা উচিত কিন্তু যদি তারা তা করতে অক্ষম হয়, তাহলে তারা অন্য স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারে

  • https://www.investopedia.com/terms/p/ponzischeme.asp
  • https://economictimes.indiatimes.com/definition/ponzi-scheme
  • https://www.wallstreetmojo.com/ponzi-scheme/
  • https://www.investor.gov/introduction-investing/investing-basics/glossary/ponzi-schemes#
  • https://www.wealthsimple.com/en-ca/learn/ponzi-scheme#pyramid_scheme_vs_ponzi_scheme
  • https://www.educba.com/ponzi-scheme/
Next to read
Marketing
ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ? ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ
ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ? ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ

মূলত মার্কেটিং এর যে প্রক্রিয়া বা ধারণাগুলো রয়েছে সেসব ধারণাগুলোকে প্রযুক্তির মাধ্যমে আধুনিকভাবে উপস্থাপন বা ব্যবহার করাই ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং-এ একদিকে যেমন ব্যয় হয় স্বল্প ঠিক তেমনই সময়’ও লাগে কম। আর তাছাড়া বয়স, লিঙ্গ, অঞ্চল ইত্যাদি বিষয় একদম নির্দিষ্ট করে দিয়ে প্রচারণা চালানো সম্ভবপর হয়ে উঠে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

রেড ওশান এবং ব্লু ওশান স্ট্র্যাটেজি (Red Ocean & Blue Ocean Strategy with Example
Business
রেড ওশান এবং ব্লু ওশান স্ট্র্যাটেজি (Red Ocean & Blue Ocean Strategy with Example
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
Logo
লোগো ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা (Pros and Cons of Logo Usage)
মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ
Business
মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ
হোরেকা (HORECA)
Business
হোরেকা (HORECA)
সেলস ফানেল বা বিক্রয় ফানেল কি?
Sales
সেলস ফানেল বা বিক্রয় ফানেল কি?
বিনিয়োগ কি? বিনিয়োগের ধরণ এবং উদাহরণ
Investment
বিনিয়োগ কি? বিনিয়োগের ধরণ এবং উদাহরণ
ব্যবসায়কি আইন কি? উদাহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার ব্যবসায়কি আইন
Business Law
ব্যবসায়কি আইন কি? উদাহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার ব্যবসায়কি আইন
পঞ্জি স্কিম সংজ্ঞা এবং উদাহরণ
Crime and Fraud
পঞ্জি স্কিম সংজ্ঞা এবং উদাহরণ
Startup funding Pre-seed to series A, B, C brief discussion
Investment
Startup funding Pre-seed to series A, B, C brief discussion