ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics কী?

অর্থনীতির যে শাখায় ভোক্তা, উৎপাদক ও শিল্পের একক আচরণ যেমন- ব্যক্তিগত মজুরি, ব্যক্তিগত আয় ইত্যাদি আলোচনা করা হয় তাকে ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলে। অর্থাৎ অর্থশাস্ত্রের যে অংশে ক্ষুদ্র গোষ্ঠী, ফার্ম বা কোনো এককের, যেমন- কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আচরণ ও কর্মপদ্ধতি পৃথক পৃথক ভাবে আলোচনা করা হয় তাকে ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলে থাকে।
Key Points
- অর্থনীতির আণুবীক্ষণিক অবলোকন ও বিশ্লেষণকেই বলে ব্যষ্টিক অর্থনীতি
- ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থনীতির ক্ষুদ্রত্ব বা খণ্ডত্বের দিক আলোচনা করা হয়। ইহা অর্থনীতির অংশবিশেষের আলোচনা
- অর্থনৈতিক ঘটনাকে একক বা ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করাই ব্যষ্টিক অর্থনীতির লক্ষ্য
- আধুনিক প্রগতিশীল অর্থ ব্যবস্থায় ব্যষ্টিক অর্থনীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে
- ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে সামাজিক কল্যাণ বিচার-বিশ্লেষণ করা একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
ব্যষ্টিক অর্থনীতি হচ্ছে অর্থনীতির এমন অংশ, যেখানে কোনো বিষয়ের ক্ষুদ্র একক বা অংশ নিয়ে আলোচনা করা হয়। যেমন- বিশেষ ফার্ম, নির্দিষ্ট পরিবার, একক দ্রব্য মূল্য, মজুরি আয়, ব্যক্তিগত আয়, ভোগ, সঞ্চয় এবং শিল্পের ভারসাম্য নির্ধারণ প্রভৃতি ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে আলোচিত হয়।
উদাহরণস্বরূপ একজন ব্যক্তি যদি তার মাসিক আয়, খরচ এবং সঞ্চয়ের হিসেব-নিকেশ করে, একজন ব্যবসায়ীর ভোক্তার ব্যক্তিগত আচরণ বিশ্লেষণ, প্রতিষ্ঠান যদি একটি দ্রব্য বা একটি উপাদানের দাম নির্ধারণ করে, একটি প্রতিষ্ঠান যখন তার যাবতীয় অর্থনৈতিক আচরণ বিশ্লেষণ করে ইত্যাদি সবই ব্যষ্টিক অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত হবে।
ইংরেজি Micro Economics শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে ব্যষ্টিক অর্থনীতি। Micro শব্দটি গ্রিক "Mikros" শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ ক্ষুদ্র বা আংশিক।
ব্যষ্টিক অর্থনীতির পরিধি বা বিষয়বস্তু
অর্থনৈতিক কার্যাবলি, ভোক্তার আচরণ, বাজার কাঠামো বিশ্লেষণ, দ্রব্য মূল্য ও উপকরণ মূল্য নির্ধারণ এবং উৎপাদন ও সম্পদের কাম্য বণ্টন সংক্রান্ত আলোচনা ব্যষ্টিক অর্থনীতির পরিধি বা বিষয়বস্তুর অন্তর্ভুক্ত। নিম্নে সংক্ষেপে ব্যষ্টিক অর্থনীতির পরিধি বা বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করা হল।
১. বাজার কাঠামো বিশ্লেষণ:
বাজার কাঠামো বিশ্লেণ ব্যষ্টিক অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজারকে মূলত দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার এবং অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার। অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারকে আবার একচেটিয়া কারবার, প্রতিযোগিতামূলক একচেটিয়া কারবার, অলিগোপলি ডুয়োপলি ইত্যাদি ভাগে ভাগ করা যায় । এ সকল বাজার কাঠামো পর্যালোচনা তথ্য বিশ্লেষণ ব্যষ্টিক অর্থনীতির আওতাভুক্ত।
২. কল্যাণমূলক অর্থনীতি:
বর্তমানে পৃথিবীতে সকল রাষ্ট্রই মূলত কল্যাণমূলক রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সরকার জনসাধারণকে সর্বোচ্চ কল্যাণ দেবার চেষ্টা করে। তাই দেশের সকল সম্পদ এবং উৎপাদতি দ্রব্যের কাম্য বণ্টনের মাধ্যমে কিভাবে সামাজিক কল্যাণ সর্বোচ্চ করা যায় তা পর্যালোচনা করা ব্যষ্টিক অর্থনীতির বিষয়বস্তুর অন্তর্গত।
৩. ভোক্তার আচরণের প্রকৃতি ব্যাখ্যা:
একজন ভোক্তা চায় সর্বদা তার উপযোগ সর্বোচ্চ করতে। ভোক্তার বাজেট সীমিত কিন্তু তার অভাব অসীম। সুতরাং ভোক্তা তার সীমাবদ্ধ বাজেট দ্বারা কি পরিমাণ দ্রব্যসামগ্রী ক্রয় করে উপযোগ সর্বোচ্চ করবে এটাই ভোক্তার আচরণ। এই ভোক্তার ভারসাম্য তথা ভোক্তার আচরণ ব্যাখ্যা ব্যষ্টিক অর্থনীতির আওতাভুক্ত।
৪. দ্রব্যমূল্য নির্ধারণ:
দ্রব্য মূল্য নির্ধারণ অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যষ্টিক অর্থনীতি বাজার অর্থনীতির আলোকে চাহিদা ও যোগানের পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে কিভাবে ভারসাম্য দাম ও দ্রব্যের পরিমাণ নির্ধারিত হয় তা আলোচনা করে। সুতরাং দ্রব্যমূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি ব্যষ্টিক অর্থনীতির আওতাভুক্ত।
৫. উপকরণ নির্ধারণ:
উৎপাদনের উপকরণগুলো যার যার অবদান অনুযায়ী পারিশ্রমিক পেয়ে থাকে। উৎপাদনের চারটি উপাদান হল যথাক্রমে- ভূমি, শ্রম, মূলধন এবং সংগঠন। এই উপাদানগুলোর পারিশ্রমিক গুলো হল খাজনা, মজুরি, সুদ এবং একতা। সুতরাং এ সকল উপাদনের পারিশ্রমিক কিভাবে নির্ধারিত হয় তা ব্যষ্টিক অর্থনীতির বিষয়বস্তুর অন্তর্ভুক্ত।
৬. উৎপাদন তত্ত্ব বিশ্লেষণ:
উৎপাদন তত্ত্ব অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন উৎপাদকের মূল লক্ষ্য হল মুনাফা সর্বোচ্চ করা। মুনাফা সর্বোচ্চকরণ দু’ভাবে করা যায়। নির্দিষ্ট পরিমাণ খরচের মধ্য থেকে উৎপাদন সর্বোচ্চ করা অথবা নির্দিষ্ট পরিমাণ উৎপাদনের মধ্য থেকে খরচ সর্বনিম্ন করা। সুতরাং মুনাফা সর্বোচ্চ তথা উৎপাদকের ভারসাম্য বিশ্লেষণ ব্যষ্টিক অর্থনীতির আওতাভুক্ত।
ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তা বা গুরুত্ব
অর্থনীতির বিভিন্ন ব্যাখ্যা ও এর ব্যবহারিক প্রয়োজনের দিক হতে ব্যষ্টিক অর্থনীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া কল্যাণমূলক অর্থনীতি ও উন্নয়ন অর্থনীতির নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে ব্যষ্টিক অর্থনীতি অত্যন্ত সহায়ক। নিচে ব্যষ্টিক অর্থনীতির গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হল।
১. অর্থনৈতিক কার্যক্রম বিশ্লেষণ:
ব্যষ্টিক অর্থনীতি আমাদের ব্যক্তিগত পর্যায়ে বা অর্থনীতির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা দেয়, এবং তা সহজে বুঝতে সহায়তা করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি বাজার অর্থনীতির আলোকে মৌলিক অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান দেয়। অর্থাৎ কোন অর্থনৈতিক পরিবেশে কী উৎপাদন করা হবে, কীভাবে উৎপাদন করা হবে, কার জন্যে উৎপাদন করা হবে, কিভাবে বণ্টন করা হবে- এসব প্রশ্নের সমাধানের চেষ্টা করে । মোটকথা, বাজার অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় মৌলিক অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়ার জন্য ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
২. অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন:
যে কোনো দেশের মূল্য ব্যবস্থা সমস্ত অর্থব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। তাই অর্থনীতি পরিচালনার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন আবশ্যক। সরকার কী ধরনের মূল্যনীতি প্রণয়ন করলে বাজার ব্যবস্থা সুষ্ঠু ও সুনিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত হবে, এ সম্পর্কে ব্যষ্টিক অর্থনীতি-ই যথাযথ সিদ্ধান্ত দিতে পারে।
৩. সম্পদের কাম্য ব্যবহার:
ব্যষ্টিক অর্থনীতি সসীম সম্পদ যথোপযুক্তভাবে কাজে লাগানোর পন্থা নির্দেশ করে । মোটকথা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার দিকে লক্ষ্য রেখে বিকল্প ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে সম্পদ বণ্টন ও নিয়োগ সম্পর্কে ব্যষ্টিক অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দেয়।
৪.কর আরোপ:
কর আরোপের মাধ্যমে কর সংগ্রহ, কর বন্টন, সমাজের কল্যাণ সাধন করা, সমাজের করভার ন্যায়ভিত্তিক কি-না, কর আরোপের দ্বারা বাজার, উৎপাদন, ভোগের উপর প্রভাব, ব্যক্তিগত ও সামষ্টিক লাভ-লোকসান ইত্যাদির সমস্যার সমাধান ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে পাওয়া যায়।
৫. আন্তর্জাতিক বাণিজ্য:
আধুনিক অর্থনীতিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ বাণিজ্যের লাভ-ক্ষতি, বিনিময় হার, বাণিজ্য হার, লেনদেনের ভারসাম্য নির্ধারণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
৬. কল্যাণমূলক অর্থনীতি ব্যাখ্যা:
সামাজিক কল্যাণ ব্যষ্টিক অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সমাজের কল্যাণ কোন অবস্থায় সর্বোচ্চ হবে, কিভাবে সম্পদের কাম্য ব্যবহার করা সম্ভব, কিভাবে ভোক্তা কাম্যাবস্থায় পৌঁছায় ইত্যাদি সম্পর্কেও ব্যষ্টিক অর্থনীতি ধারণা প্রদান করে থাকে।
৭. সম্পদের বন্টন:
কোনো দেশের প্রাকৃতিক ও মানসিক সম্পদকে কাম্য উৎপাদনের কীভাবে ব্যবহার ও বন্টন করা যায় তা ব্যষ্টিক অর্থনীতির অন্যতম আলোচ্য বিষয়। সম্পদের সর্বোচ্চ উৎপাদন এবং ভোক্তার উপযোগিতা সৃষ্টির মাধ্যমে সুষম বন্টন নিশ্চিত করে ব্যষ্টিক অর্থনীতি।
৮. সমন্বয় সাধন:
উৎপাদনের মাধ্যমে উপাদান এবং বাজারের চাহিদা ও যোগানের মধ্যে সমন্বয় সাধন ও ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা ব্যষ্টিক অর্থনীতির কাজ।
ব্যষ্টিক অর্থনীতির সীমাবদ্ধতা
ব্যষ্টিক অর্থনীতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশের পর্যালোচনা করে। যেমন- একজন ব্যক্তির ভোগ, আয়, বিনিয়োগ, আংশিক ভারসাম্য ইত্যাদি। মানুষের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে ব্যষ্টিক অর্থনীতি আলোচনা করলেও এর কতিপয় সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যা নিম্নে আলোচনা করা হল।
১. অনুমিত শর্ত:
ব্যষ্টিক অর্থনীতির প্রতিটি তত্ত্বই বিভিন্ন অনুমিত শর্তের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এসব অনুমিত শর্তের পরিবর্তন হলে ব্যষ্টিক অর্থনীতির তত্ত্বসমূহ বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২. সামাজিক দিক উপেক্ষিত:
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থনৈতিক সামাজিক দিক উপেক্ষিত হয় । কারণ এখানে অর্থনীতির বিভিন্ন তত্ত্ব পৃথক ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ করে আলোচনা করা হয়।
৩. ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ:
ব্যষ্টিক অর্থনীতির অধিকাংশ তত্ত্ব ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ। অর্থাৎ ব্যষ্টিক অর্থনীতির অধিকাংশ আলোচ্য বিষয় অবাধ নীতি বা Laissez-faire নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। কিন্তু বাস্তবে কোন দেশের অর্থনীতিতে এরূপ আদর্শ ব্যবস্থা পাওয়া যায় না। তাই এসব তত্ত্ব বাস্তবে খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়।
৪. পূর্ণ নিয়োগ:
ব্যষ্টিক অর্থনীতির অধিকাংশ তত্ত্ব পূর্ণ নিয়োগ ধারণার উপর প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু পূর্ণ নিয়োগ সম্পর্কিত ধারণাটি আজকের পৃথিবীতে বাস্তবতা বর্জিত।
৫. প্রমাণ করা যায় না:
ব্যষ্টিক অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাম্যতা, দক্ষতা, সর্বোচ্চকরণ ও সর্বনিম্নকরণের শর্তাবলির ক্ষেত্রে যে সব বিষয় আলোচনা করা হয়েছে তা বাস্তব তথ্য দ্বারা প্রমাণ করা যায় না।
৬. আংশিক চিত্র:
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বিভিন্ন বিষয়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ আলোচনা করে। ফলে অর্থনীতির সমষ্টিগত দিকটি উপেক্ষিত হয়। তাছাড়া ব্যষ্টিক অর্থনীতি দ্বারা একটি দেশের অর্থনীতির আংশিক চিত্র পাওয়া যায়, সামগ্রিক বা পূর্ণ চিত্র পাওয়া যায় না।
৭. বাস্তবতাবর্জিত:
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে কোন কোন সময় বিভিন্ন ব্যষ্টিক চলকের পারস্পরিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করার জন্য অন্যান্য অবস্থা স্থির ধরে নেওয়া হয়। যা প্রকৃতপক্ষে বাস্তবতা বর্জিত।
উপরোক্ত সীমাবদ্ধতাগুলো ব্যষ্টিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিদ্যমান থাকলেও অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ করে একক বা ক্ষুদ্র পরিস্থিতি সম্পর্কে সঠিক ও বাস্তবসম্মত ফলাফল দিয়ে থাকে। তাই ব্যষ্টিক অর্থনীতি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও এতটা গুরুত্বপূর্ণ।
উপসংহার
যে কোন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার গভীরতা নিরূপণ এবং এর সাথে বিভিন্ন সমস্যার প্রকৃতি ও এর সমাধান প্রক্রিয়া সম্পর্কে যথাযথ আলোচনা ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে করা হয়। অতএব ব্যষ্টিক অর্থনীতির সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- মূল আর্টিকেল সোর্স: ম্যাক্রো ইকোনমিক্স বই।
Next to read
বিজনেস মডেল ক্যানভাস ( Business Model Canvas)


কাস্টমার ডাটা মনেটাইজেশন মডেল (Customer Data Monetization Model)

অ্যাড অন মডেল (Add On Model)

মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ

হোরেকা (HORECA)

বিক্রয়ের ১০টি ভুল যেগুলো প্রতিটি বিক্রয়কর্মীর এড়ানো উচিৎ

এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)

ডিমার্কেটিং (DeMarketing)

MTNUT কাটিয়ে কিভাবে একটি সেলস ডিল ক্লোজ করবেন?
