অর্থনীতি কী?

2847
article image

অর্থনীতি হল এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে মানুষ পণ্য ও সেবা উৎপাদন, বাণিজ্য এবং ব্যবহার করে। এতে অন্তর্ভুক্ত থাকে কিভাবে মানুষ জিনিস তৈরি করে, কেনে এবং বিক্রি করে, পাশাপাশি কিভাবে অর্থ ব্যক্তি, ব্যবসা এবং সরকারের মধ্যে প্রবাহিত হয়। মূলত, অর্থনীতি হল একটি সমাজের সম্পদকে সংগঠিত করার পদ্ধতি যাতে মানুষের প্রয়োজনীয়তা এবং চাহিদা পূরণ করা যায়।

Key Points

  • অর্থনীতির মাধ্যমে একটি দেশের সম্পূর্ণ চিত্র ফুটে উঠে।
  • অর্থনীতি একটি সামাজিক বিজ্ঞান।
  • অর্থনীতি মূলত সম্পদ, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং এর কল্যান নিয়ে পর্যালোচনা করে থাকে।

অর্থনীতি

অর্থনীতি হলো সীমাবদ্ধ সম্পদের এবং আয় ও নিয়োগ নির্ধারণকারী বিষয়সমূহের প্রশাসনিক পর্যালোচনা। অর্থনীতি বা Economics শব্দটি গ্রিক শব্দ Oikonomia শব্দ থেকে এসেছে।

বিভিন্ন অর্থনীতিবিদগন অর্থনীতির বিভিন্ন সংজ্ঞা দিয়েছেন। যেমন:-

"অ্যাডাম স্মিথের মতে, অর্থনীতি হচ্ছে সম্পদের বিজ্ঞান অর্থাৎ অর্থনীতি সম্পদ সংগ্রহ এবং বন্টন সংক্রান্ত বিষয়সমূহ বিশ্লেষণ করে।"

"অধ্যাপক মার্শালের মতে, অর্থনীতি মানবজীবনের সাধারণ কার্যাবলি নিয়ে পর্যালোচনা করে, এটি বিশ্লেষণ করে ব্যক্তি ও সমাজের কার্যাবলির সেই অংশ, যা কল্যাণের বস্তুগত প্রয়োজনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত বিষয়ের ব্যবহার ও অর্জন প্রক্রিয়া।"

অর্থনীতির সৃষ্টি হয় বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথের হাত ধরে, তাই অ্যাডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয়ে থাকে।

সবকিছুই কি অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত? না। অর্থের সাথে সম্পৃক্ত ঘটনাকেই অর্থনীতি বলা হয়ে থাকে।

যেমন:- সাকিব আল হাসান দেশের জন্য ক্রিকেট খেলেন এবং তার বিনিময়ে তিনি টাকা পায়। যা একটি অর্থনৈতিক ঘটনা এবং অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত।

কিন্তু অন্যদিকে আপনি যদি বন্ধুদের সাথে বিকেলে মাঠে গিয়ে ক্রিকেট খেলেন, এর সাথে অর্থের কোন সম্পর্ক নেই তাই এটা অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত নয়।

অর্থনীতির প্রকারভেদ।

অর্থনীতিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন:-

১. ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics.

২. সামষ্টিক অর্থনীতি বা Macro Economics.

১. ব্যষ্টিক অর্থনীতি:

ব্যষ্টিক শব্দটি ইংরেজি শব্দ Micro যা গ্রিক শব্দ Mikros থেকে উৎপত্তি হয়েছে। Mikros এর বাংলা অর্থ অতি ক্ষুদ্র। অর্থনীতির প্রতিটি এককের আচরণ ও কার্যকলাপ যখন পৃথকভাবে বিশ্লেষণ করা হয়, তখন তাকে ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি ক্ষুদ্র ও ব্যক্তিক বিষয় নিয়ে কাজ করে। যেমন:- ব্যক্তিগত চাহিদা, আয়, ভোগ, সঞ্চয়, বিনিয়োগ এবং কোন একটি প্রতিষ্ঠানের আয়, ব্যয়, মুনাফা প্রভৃতি ব্যষ্টিক অর্থনীতির উদাহরণ হিসেবে বিবেচ্য। মূলত ব্যষ্টিক অর্থনীতি এক একটি ফার্ম, প্রত্যেক পরিবার, প্রত্যেকটি দ্রব্যের দাম, মজুরি, প্রত্যেকটি শিল্প এবং প্রত্যেকটি দ্রব্য সম্পর্কে পৃথকভাবে আলোচনা করে। ব্যষ্টিক অর্থনীতির পরিধি সংকীর্ণ এবং এর মাধ্যমে দেশের খণ্ড বা আংশিক চিত্র পাওয়া যায়।

২. সামষ্টিক অর্থনীতি:

সামষ্টিক শব্দটি ইংরেজি Macro যা গ্রিক শব্দ Macros থেকে এসেছে। Macros এর বাংলা অর্থ বড় বা সামগ্রিক। অর্থনীতির বিভিন্ন সমস্যাকে একক বা খণ্ড খণ্ডভাবে ব্যাখ্যা না করে সামগ্রিকভাবে ব্যাখ্যা করলে তাকে সামষ্টিক অর্থনীতি বলে। যেমন:- জাতীয় উৎপাদন, মোট জাতীয় আয়, মোট সঞ্চয়, মোট বিনিয়োগ, মোট ভোগ ব্যয় ইত্যাদি সামষ্টিক অর্থনীতির উপাদান। সামষ্টিক অর্থনীতির পরিধি বিস্তৃত, এর মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক বা পূর্ণাঙ্গ অর্থব্যবস্থার সম্পর্কে জানা যায়। পরিশেষে বলা যায়, সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যক্তির আয়ের পরিবর্তে, জাতীয় আয়, কোন নির্দিষ্ট দ্রব্যমূল্যের পরিবর্তে দামস্তর, গড়, সুদ, ও মজুরি এবং ব্যক্তিগত উৎপাদনের পরিবর্তে জাতীয় উৎপাদন নিয়ে আলোচনা করে।

বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরণের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা রয়েছে। চলুন বাংলাদেশে কি কি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা রয়েছে তা জেনে আসি!

প্রচলিত অর্থব্যবস্থা

১. পুঁজিবাদী বা ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা:

যে সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তিগত উদ্যোগের অবাধ স্বাধীনতা স্বীকৃত এবং সকল কর্মকাণ্ড সর্বোচ্চ ভোগ এবং মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয় তাকে পুঁজিবাদী বা ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলে। এই অর্থব্যবস্থা মূলত ব্যক্তি, ব্যবসা এবং ব্যবসায়িকে কেন্দ্র করে চলে। এখানে সরকার শুধু কিছু নীতিমালা তৈরি করে দেয় যা মেনে চলতে হয় কিন্তু সরকারের তেমন কোন হস্তক্ষেপ থাকে না। এই অর্থব্যবস্থায় আয় এবং শ্রেণী বৈষম্য পরিলক্ষিত হয়। পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থার মূল ও একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে মুনাফা অর্জন করা। জার্মানি, হংকং, যুক্তরাজ্যে পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা পরিলক্ষিত হয়।

২. সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা:

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। সম্পূর্ণ সরকার নিয়ন্ত্রিত সমাজকল্যাণ মূলক অর্থব্যবস্থাকেই সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলে। সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য সমাজেরকল্যাণ, জনকল্যাণ ও অর্থনৈতিক কল্যান করা, এই অর্থব্যবস্থা সম্পূর্ণ সরকারের সিদ্ধান্তে পরিচালিত হয়ে থাকে। সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি স্বাধীনতা নেই, ব্যক্তিগত মুনাফারও কোন সুযোগ নেই। এই অর্থব্যবস্থায় কোন ধরনের শোষণ, বৈষম্য এবং সাম্প্রদায়িকতা পরিলক্ষিত হয় না। সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় জাতীয় আয়ের সুষম বন্টন করা হয়ে থাকে। এই অর্থব্যবস্থা কিউবা, চায়না, উত্তর কোরিয়াতে দেখা যায়।

৩. মিশ্র অর্থব্যবস্থা :

ব্যক্তিগত মালিকানা ও উদ্যোগের স্বাধীনতা অপরদিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণ এবং পাশাপাশি অবস্থানকেই মিশ্র অর্থব্যবস্থা বলে। সরকারি ও বেসরকারি খাতের সহাবস্থানকেই মিশ্র অর্থব্যবস্থা বলে অভিহিত করা হয়। এখানে সরকারি এবং বেসরকারি খাত মিলে-মিশে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেও, এখানে সর্বশেষ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা সরকারের রয়েছে। এই অর্থব্যবস্থার মূল উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন এবং জনকল্যাণ দুটোই। বাংলাদেশ ও ভারতে এই অর্থব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে।

৪. ইসলামিক অর্থব্যবস্থা:

আল-কোরআন এবং সুন্নাহ মোতাবেক যে অর্থব্যবস্থা পরিচালিত হয় তাকে ইসলামিক অর্থব্যবস্থা বলে। এই অর্থব্যবস্থায় সুদ নিষিদ্ধ এবং হারাম-হালালের নিয়ম মেনে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ইসলামিক শ্রমনীতির কঠোর প্রয়োগ দেখা যায় এই অর্থব্যবস্থায় এবং উত্তম পারিশ্রমিক প্রদান করা হয়। ইসলামিক অর্থব্যবস্থায় সম্পদের বন্টন ইসলামের শরীয়হ মোতাবেক হয়ে থাকে। উদ্যোগের স্বাধীনতা প্রধান এবং সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা হয়। ইসলামিক অর্থব্যবস্থা একটি যাকাত ভিত্তিক অর্থব্যবস্থা। সৌদি আরব, ইউএই এই অর্থব্যবস্থা পালন করে থাকে।

অর্থনীতির নির্দেশক

কোনো দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা জানতে হলে সে দেশের মোট জাতীয় উৎপাদন, মোট অভ্যন্তরীণ বা দেশজ উৎপাদন ও জনগণের মাথাপিছু আয় জানা প্রয়োজন, এগুলোকেই বলা হয় অর্থনৈতিক নির্দেশক। কারণ, এগুলো অর্থনৈতিক অবস্থা নির্দেশ করে। দেশের অর্থনীতি পূর্ববর্তী অবস্থার তুলনায় এগিয়ে যাচ্ছে, পিছিয়ে যাচ্ছে নাকি একই অবস্থায় আছে তা উক্ত নির্দেশকসমূহের মান দ্বারা বোঝা যায়।

মোট জাতীয় উৎপাদন (GNP):

কোনো নির্দিষ্ট সময়ে, সাধারণত এক বছরে কোনো দেশের জনগণ মোট যে পরিমাণ চুড়ান্ত দ্রব্য বা সেবা উৎপাদন করে তার অর্থমূল্যকে মোট জাতীয় উৎপাদন বা GNP (Gross National Production) বলে। জাতীয় উৎপাদনের মধ্যে দেশের অভ্যন্তরে বসবাসকারী ও কর্মরত বিদেশি ব্যক্তি ও সংস্থার উৎপাদন এবং আয় অন্তর্ভুক্ত হবে না। তবে বিদেশে বসবাসকারী ও কর্মরত দেশি নাগরিক, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন এবং আয় অন্তর্ভুক্ত হবে।

মোট দেশজ উৎপাদন (GDP):

মোট দেশজ উৎপাদন বা GDP (Gross Domestic Product) হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে, সাধারণত এক বছরে কোনো দেশের অভ্যন্তরে বা ভৌগোলিক সীমানার ভিতরে বসবাসকারী সকল জনগণ কর্তৃক উৎপাদিত চূড়ান্ত পর্যায়ের দ্রব্যসামগ্রী ও সেবাকর্মের অর্থমূল্যের সমষ্টি। এতে উক্ত সীমানার মধ্যে বসবাসকারী দেশের সকল নাগরিক ও বিদেশি ব্যক্তি, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত চূড়ান্ত পর্যায়ের দ্রব্যসামগ্রী ও সেবাকর্মের মূল্য অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে বিদেশে অবস্থানকারী ও কর্মরত দেশের নাগরিক, সংস্থা, প্রতিষ্ঠানের আয় অন্তর্ভুক্ত হবে না।

উপরে উল্লেখিত GDP এবং GNP অর্থনীতির প্রধান দুটি নির্দেশক হলেও আরো বেশ কিছু নির্দেশক রয়েছে যেমন:- ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI), উৎপাদনকারী মূল্য সূচক (PPI), বেকারত্বের হার, ব্যক্তিগত আয়, ব্যক্তিগত ভোগ জনিত ব্যয়, সক্ষমতার ব্যবহার, বৈদেশিক বিনিয়োগের হার, ভোক্তার নির্ভরতা সূচক, বাণিজ্যের উদ্বৃত্ত ইত্যাদি।

বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতির অবস্থা

যুদ্ধের সময় পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে ৭০% বেশি ধনী ছিল। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে ৪৫% বেশি ধনী। এর মাধ্যমে ফুটে উঠে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ কতটা উন্নতি করেছে। ৮০ এর দশকে সরকার বেশ কিছু রাষ্ট্রায়াত্ত প্রতিষ্ঠানকে প্রাইভেট সেক্টরে রুপান্তরিত করে, ৯০ এর দশকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কিছু অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ধীরে ধীরে ভালো হতে শুরু করে। ২০০০ সালের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রতিবছর প্রায় ৫% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

"বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে, ২০০০ সালে বাংলাদেশে ৪৯% মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল যা ২০১০ সালে ৩১% নেমে আসে।"

২০২২ সালে দারিদ্র্যসীমায় থাকা মানুষের হার আরো নীচে নেমে এসেছে। ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকায় অর্থনীতির অবস্থা ভালো হতে শুরু করেছে। ২০১৫ সালের পর থেকে বাংলাদেশের জিডিপি ৬%-৮.৫০% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাছাড়া এই বছর জানুয়ারিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকে যার পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

উপসংহার

করোনা মহামারীতে যে সব দেশ দ্রুত ইকোনমিক ক্রাইসিস কাটিয়ে বাউন্স ব্যাক করেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। তাই বলা যায়, অর্থনীতির দিক দিয়ে দ্রুত গ্রোয়িং দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

  • মাইক্রো এবং ম্যাক্রো ইকোনমিক্স বুক,
  • বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, নিউজ পোর্টাল
Next to read
Canvas & Methods
সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)
সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)

ইম্প্যাথি ম্যাপিং মূলত একধরনের ট্যুলস। এটি গ্রাহকদের ভাবনা-চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি, অনুভব, উপলব্ধি সহ নানাবিধ তথ্য, উপাত্ত এর সমন্বয়ে গঠিত সুশৃঙ্খল এবং সুবিন্যস্ত একটি চার্ট। উল্লেখিত বিষয় সমূহ সম্পর্কিত তথ্য উপাত্তের খুব চমৎকার একটা ভিজ্যুয়াল রিপ্রেজেন্টেশন পাওয়া যায় এই ইম্প্যাথি ম্যাপিং এর মাধ্যমে। যা মূলত আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রাহককে ভালভাবে বুঝতে সহায়তা করে।

সোশ্যাল বিজনেস মডেল ক্যানভাস (Social Business Model Canvas)
Canvas & Methods
সোশ্যাল বিজনেস মডেল ক্যানভাস (Social Business Model Canvas)
ফ্রিমিয়াম মডেল (Freemium Model)
Business Models
ফ্রিমিয়াম মডেল (Freemium Model)
সাবস্ক্রিপশন মডেল (Subscription Model)
Business Models
সাবস্ক্রিপশন মডেল (Subscription Model)
মার্কেটিং এর ৭'পি (7P’s of Marketing)
Marketing
মার্কেটিং এর ৭'পি (7P’s of Marketing)
রেড ওশান এবং ব্লু ওশান স্ট্র্যাটেজি (Red Ocean & Blue Ocean Strategy with Example
Business
রেড ওশান এবং ব্লু ওশান স্ট্র্যাটেজি (Red Ocean & Blue Ocean Strategy with Example
এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)
Investment
এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)
অ্যাম্বুশ মার্কেটিং (Ambush Marketing)
Marketing
অ্যাম্বুশ মার্কেটিং (Ambush Marketing)
World Trade Organization (WTO) Agreements
Agreement
World Trade Organization (WTO) Agreements
সিঙ্গেল ব্রান্ডেড ই-কমার্স (Single Branded E-commerce)
E-Commerce
সিঙ্গেল ব্রান্ডেড ই-কমার্স (Single Branded E-commerce)