Cost of Capital: A Comprehensive Guide

394
article image

একটি কোম্পানীকে মার্কেট থেকে মূলধন কালেক্ট করার জন্য যেই হারে ব্যয় করতে হয় তাকেই মূলধন ব্যয় বলা হয়। সাধারণত মূলধন ব্যয়-এর মাঝে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাং ও বন্ডহোল্ডারদের সুদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কোম্পানী মূলধন ব্যয় ক্যালকুলেট করার মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করে যে তাদের বিনিয়োগকৃত প্রজেক্টগুলো থেকে সর্বনিম্ন কি পরিমাণ মুনাফা করতে হবে। কারণ, মুনাফা যদি মূলধন ব্যয়-এর তুলনাম কম হয়, তাহলে কোম্পানী তার শেয়ারহোল্ডার ও বন্ডহোল্ডারদের খুশি রাখতে পারবে না। এতে করে কোম্পানীর সুনাম ক্ষুন্ন হবে।

Key Points

  • কোনো প্রজেক্টে বিনিয়োগকে জাস্টিফাই করার জন্য সেই প্রজেক্ট থেকে ন্যুণতম যেই হারে রিটার্ন আসতে হবে, তাকেই মূলধন ব্যয় বলা হয়। যেমন - নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয় বা ভবন তৈরি।
  • মূলধন ব্যায়ের মাঝে সাধারণত কোম্পানীর শেয়ার মূল্ধনের খরচ ও ঋণ মূলধনের (বন্ডের) খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে। দুটি উৎসের খরচের গড় করে মূলধন ব্যয় নির্ধারণ করা হয়।
  • প্রজেক্ট থেকে আসা রিটার্ন সবসময় মূলধন ব্যায়ের চাইতে বেশি হতে হবে। নইলে উক্ত প্রজেক্টে বিনিয়োগ করা কোম্পানীর জন্য লাভজনক হবে না।
  • কোম্পানীর যদি ঋণ খেলাপ করার ইতিহাস থাকে, তাহলে সেই কোম্পানীকে মার্কেট থেকে মূলধন কালেক্ট করার জন্য বেশি খরচ করতে হতে পারে।

ভূমিকা

নতুন ব্যবসা স্থাপন বা ব্যবসায় সম্প্রসারণ করার উদ্দেশ্যে সব কোম্পানীরই মূলধন প্রয়োজন হয়। তবে কোম্পানীর প্রাথমিক মালিকদের পক্ষে তো আর অসীম পরিমাণের ফান্ড সরবরাহ করা সম্ভব নয়। তাই কোম্পানীর ব্যবসায় চালু রাখার জন্য তাদেরকে বাইরে থেকে ফান্ড কালেক্ট করতে হয়। এই ফান্ড কালেক্ট করা হয় মূলত কোম্পানীর শেয়ার বিক্রয় করে ইক্যুইটি হিসেবে অথবা বন্ড বিক্রয় করে ঋণ হিসেবে। উভয় উৎসের কিছু ভালো ও খারাপ দিক থাকলেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এই দুই উৎসের ব্যয়।

ফান্ড কালেক্ট করার আগেই কোম্পানীগুলোকে ভালোভাবে জেনে-বুঝে নিতে হয় যে ফান্ডের ব্যয় কতো হবে। এই ব্যয়কে ইংরেজিতে Cost of Capital বা মূলধন ব্যয় হিসেবে অভিহিত করা হয়। কোম্পানীর প্রবৃদ্ধি দীর্ঘমেয়াদে ধরে রাখার জন্য মূলধন ব্যয় সম্পর্কে বিশদ ধারণা রাখার কোনো বিকল্প নেই। তাই আজকের লেখায় আমরা মূলধন ব্যয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।

মূলধন ব্যয় কী?

কোনো প্রজেক্টে বিনিয়োগ করার পর সেই প্রজেক্ট থেকে যেই সর্বনিম্ন হারে কোম্পানী রিটার্ন আশা করে, তাকে মূলধন ব্যয় বলে। অর্থাৎ, এই হারের নিচে রিটার্ন আসলে তখন আর প্রজেক্টটি গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রজেক্ট যেকোনো ধরণের হতে পারে, যেমন - একটি নতুন ভবন তৈরি, কারখানা তৈরি ইত্যাদি।

বিশ্লেষক ও বিনিয়োগকারীরা মূলধন ব্যয়-এর হার বের করে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করেন যে এই প্রজেক্টে বিনিয়োগ করা উচিত হবে কি না। বেশিরভাগ কোম্পানীই প্রজেক্টে বিনিয়োগ করার জন্য শেয়ার ও বন্ড বিক্রয়ের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করে। আর এই শেয়ার ও বন্ডের কিছু খরচ আছে। শেয়ার ও বন্ডহোল্ডারদের কোম্পানী যেই হারে মুনাফা দিয়ে থাকে, তাকে কোম্পানীর মূলধণ ব্যয় বলা হয়। কারণ মূলধন সংগ্রহ করার জন্য কোম্পানীকে এই খরচ করতে হচ্ছে।

তাই মূলধন সংগ্রহ করে কোম্পানী যেসব প্রজেক্টে বিনিয়োগ করবে, সেইসব প্রজেক্ট থেকে কমপক্ষে মূল্ধনের ব্যয় উঠে আসতেই হবে। নইলে বিনিয়োগ করার কোম্পানীর জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই মূলধন ব্যয় দ্বারা যেকোনো প্রজেক্টের মুনাফালভ্যতা যাচাই করা হয়।

ভরযুক্ত গড় মূলধন ব্যয়

যেকোনো কোম্পানীর মূলধন ব্যায়ের মাঝে সাধারণত শেয়ার মূলধনের ব্যয় ও ঋণ মূলধনের ব্যয় অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই দুটি গড় করে চূড়ান্ত মূলধন ব্যয় নির্ধারণ করা হয়। এখন আমরা ভরযুক্ত গড় মূলধন ব্যয় করার নিয়ম সম্পর্কে জানবো। তবে তার আগে আমাদেরকে শেয়ার মূলধনের ব্যয় ও ঋণ মূলধনের ব্যয় নির্ণয় করা সম্পর্কে জানতে হবে।

ঋণ মূলধনের ব্যয় নির্ণয়

ঋণ মূলধনের খরচ = (সুদ খরচ / মোট ঋণ) * (১ - ট্যাক্সের হার)



কোম্পানীগুলো সাধারণত আগে যাচাই-বাছাই করে দেখে যে শেয়ার থেকে মূলধন কালেক্ট করলে খরচ কম হবে নাকি বন্ড থেকে মূলধন কালেক্ট করলে খরচ কম হবে। যেই উৎস থেকে মূলধন কালেক্ট করলে খরচ সবচেয়ে কম হবে, কোম্পানী সেই উৎস থেকে মূলধণ সংগ্রহ করে থাকে।

ঋণ মূলধন সংগ্রহ করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এই যে ঋণ মূলধনে যেই সুদ প্রদান করা হয়, তা ট্যাক্স-ডিডাক্টিবল। অর্থাৎ, এই সুদের কারণে কোম্পানীকে কম পরিমাণ ট্যাক্স দিতে হয়। তাই বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কোম্পানীর বন্ডের মাধ্যমে মূলধণ সংগ্রহ করাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

শেয়ার মূলধনের ব্যয় নির্ণয়

বর্তমানে যেহেতু শেয়ার মূলধনের তুলনায় বেশি সহজে ঋণ মূলধন কালেক্ট করা যায়, তাই সব কোম্পানীই ঋণ মূলধন প্রিফার করে। তবে অতীতে ঋণ মূলধন কালেক্ট করা এতো সহজ ছিল না। তাই তখন শেয়ার বিক্রয় করা’ই ছিল মূলধন কালেক্ট করার সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় উপায়।

ঋণ মূলধনের ব্যয় নির্ধারণের তুলনায় শেয়ার মূলধনের ব্যয় নির্ণয় কিছুটা জটিল, কারণ বন্ডের সুদের হারের মতো শেয়ারের লভ্যাংশের হার নির্ধারিত থাকে না। আর কোম্পানীগুলো একেক সময় একেক হারে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ অফার করে থাকে। তাই শেয়ার মূলধনের ব্যয় নির্ধারণের জন্য ক্যাপিটাল অ্যাসেট প্রাইসিং মডেল ব্যবহার করা হয় যাকে সংক্ষেপে CAPM বলা হয়।

CAPM = Rf + Beta * (Rm - Rf)

এখানে,

Rf = রিস্ক-ফ্রি রেইট অব রিটার্ন

Rm = মার্কেট রেইট অব রিটার্ন

বিটা মান দ্বারা রিস্কের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। এই মান সাধারণত ০ থেকে ১ পর্যন্ত হয়ে থাকে। একের কোম্পানীর শেয়ারের বিটার মান সাধারণত একেক রকম হয়ে থাকে। রিস্ক ফ্রি রেইট অব রিটার্ন বলতে বোঝায় যে কোনো রকম রিস্ক না নিলেও মার্কেট থেকে সর্বনিম্ন বা গড় যেই হারে রিটার্ন পাওয়া যাচ্ছে। আর মার্কেট রেইট অব রিটার্ন বলতে বোঝানো হচ্ছে যে মার্কেট থেকে গড়ে যেই হারে রিটার্ন পাওয়া যাচ্ছে।

আমরা এখন যেহেতু কোম্পানীর ঋণ মূলধনের ব্যয় এবং শেয়ার মূল্ধনের ব্যয় নির্ণয় করা শিখে গিয়েছি, তবে চলুন একটি উদাহণের মাধ্যমে ভরযুক্ত গড় মূলধন ব্যয় নির্ণয় করে ফেলা যাক।

মনে করুন, একটি কোম্পানী তাদের মূলধনের ৭০% কালেক্ট করে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে এবং বাকি ৩০% কালেক্ট করে বন্ড বিক্রয়ের মাধ্যমে। শেয়ারের বিপরীতে তারা শেয়ারহোল্ডারদের ১০% লভ্যাংশ দিয়ে থাকে এবং বন্ডের বিপরীতে তারা বন্ডহোল্ডারদের ৭% সুদ দিয়ে থাকে।

তাহলে তাদের ভরযুক্ত গড় মূলধন ব্যয় হবে -

ভরযুক্ত গড় মূলধন ব্যয় = (০.৭ * ১০%) + (০.৩ * ৭%) = ৯.১%



অর্থাৎ, মূলধন কালেক্ট করার জন্য কোম্পানীকে গড়ে ৯.১% ব্যয় বহন করতে হচ্ছে। এখন পরবর্তীতে কোম্পানী যখন নতুন কোনো প্রজেক্ট হাতে নিবে, তাদের এনশিওর করতে হবে যাতে সেই প্রজেক্ট থেকে আসা রিটার্নের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৯.১% হয়। ৯.১% এর যতো বেশি রিটার্ন আসবে, সেটা তাদের লাভ।

মূলধন ব্যায়ের প্রভাবক

প্রতিষ্ঠানের মুলধন ব্যয় একাধিক ফ্যাক্টরের কারণে হঠাৎ করে বেড়ে যেতে বা কমে যেতে পারে। এগুলোকে মূলধন ব্যায়ের প্রভাবক বলা হয়।

১। সুদের হার

মূলধন ব্যয় সরাসরি সুদের হারের সাথে সম্পর্কিত। তাই সুদের হার বৃদ্ধি পেলে মূলধন ব্যয় বেড়ে যায়।

২। মুদ্রাস্ফীতি

মুদ্রাস্ফীতি অর্থের ক্রয়ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে থাকে। তাই মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গেলে তা পরোক্ষভাবে মূলধন ব্যয়কে বাড়িয়ে দিতে পারে।

৩। মার্কেটের পরিস্থিতি

একটি স্টেবল মার্কেটে মূলধনের ব্যয় সাধারণত কম হয়ে থাকে। অন্যদিকে, মার্কেটের পরিস্থিতি প্রতিকূল হলে মূলধনের ব্যয় বেড়ে যায়।

৪। ক্রেডিট রেটিং

কোম্পানীর যদি ঋণ খেলাপ করার ইতিহাস থাকে, তাহলে সেই কোম্পানীকে মার্কেট থেকে মূলধন কালেক্ট করার জন্য বেশি খরচ করতে হতে পারে।

৫। ফাইনান্সিয়াল লেভারেজ

কোম্পানীর ঋণের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করার ক্ষমতাকে ফাইনান্সিয়াল লেভারেজ বলা হয়। যেই কোম্পানীর ফাইনান্সিয়াল লেভারেজ যতো বেশি, তার মূলধন ব্যয় ততো বেশি। কারণ, শেয়ার চাইতে বন্ডে সুদের হার বেশি হয়ে থাকে।

মূলধন ব্যয়-এর সীমাবদ্ধতা

ফাইন্যান্স ও ইনভেস্ট জগতে মূলধন ব্যয়-এর কনসেপ্ট বেশ জনপ্রিয় হলেও এই গণনার কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ক্যালকুলেশনের সময় এই সীমাবদ্ধতাগুলো মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে আরো ইফেক্টিভ সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হবে।

১। অনুমান

মূল্ধন ব্যয় ক্যালকুলেট করার সময় বেশ কিছু মান অনুমানের উপর ধরে নেয়া হয়, যেমন - রিস্ক-ফ্রি রেইট অব রিটার্ন, মার্কেট রেইট অব রিটার্ন ও বিটার মান। তবে এই মানগুলোতে হালকা পরিবর্তন নিয়ে আসলেও মূলধন ব্যয়-এ বড় পরিবর্তন দেখা যায়, তাই এগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

২। সাবজেক্টিভ

মূলধন ব্যয়-এর গণনা সবসময়’ই একটি সাবজেক্টিভ বিষয়। একজন অ্যানালিস্ট বা ইনভেস্টরের কাছে যেই মূলধন ব্যয় খুব স্বাভাবিক, অন্যজনের কাছে তা খুব কম বা বেশি মনে হতে পারে।

৩। পরিবর্তন

মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার, মার্কেট কন্ডিশন ইত্যাদির মতো মূলধন ব্যয়-এর বেশ কিছু প্রভাবক রয়েছে। তাই এগুলোতে হালকা পরিবর্তন আসলেও মূলধন ব্যয় অনেক বেড়ে বা কমে যেতে পারে। তাই প্রতিবার মূলধন কালেক্ট করার নতুন করে মূলধন ব্যয় গণনা করে নেয়া উচিত।

৪। ক্ষেত্রবিশেষে অকার্যকর

সাধারণত একবার মূলধন ব্যয় ক্যালকুলেট করে তারপর সেই হার সকল প্রজেক্টের উপর অ্যাপ্লাই করার চেষ্টা করা হয়। তবে প্রতিটি প্রজেক্ট যেহেতু আলাদা, তাই একটিমাত্র হার দিয়ে সকল প্রজেক্টকে বিবেচনা করা সবসময় কাজে না’ও দিতে পারে।

৫। সুযোগ ব্যয়

মূলধন ব্যয় দিয়ে সকল প্রজেক্টকে বিবেচনা করা হলেও মূলধন ব্যয় সুযোগ ব্যয়কে বিবেচনা করে না। অর্থাৎ, একটি প্রজেক্টে বিনিয়োগ না করে অন্য কোনো প্রজেক্টে বিনিয়োগ করার বা ঋণের টাকা পরিশোধ করে দেয়ার যেই সুযোগ ব্যয়, তা এখানে বিবেচনা করা হচ্ছে না।

পরিসংহার

পরিশেষে, অ্যানালিস্ট ও ইনভেস্টরদের জন্য মূলধন ব্যয়-এর কনসেপ্ট বোঝা বেশ গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই সিস্টেমের সীমাবদ্ধতাগুলোকে ইগনোর করা যাবে না। কারণ, যেকোনো বিনিয়োগের সুযোগকে বিবেচনা করার ভালো একটি ফ্রেইমওয়ার্ক এই সিস্টেমে পাওয়া গেলেও, দিনশেষে এই সিস্টেম অনুমান, সাবজেক্টিভিটি ও ওভার-সিমপ্লিফিকেশনের শিকার। তাই এই সীমাবদ্ধতাগুলো সম্পর্কে জেনে এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় এগুলো মাথায় রাখলে সবচেয়ে ভালো বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সম্ভব।

  • https://www.investopedia.com/terms/c/costofcapital.asp
  • https://online.hbs.edu/blog/post/cost-of-capital
  • https://www.indeed.com/career-advice/career-development/what-is-cost-of-capital
  • https://corporatefinanceinstitute.com/resources/valuation/cost-of-capital/
  • https://tallysolutions.com/accounting/cost-of-capital/#gref
  • https://happay.com/blog/cost-of-capital/
Next to read
Canvas & Methods
সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)
সোশ্যাল ইম্প্যাথি ম্যাপিং (Social Empathy Mapping)

ইম্প্যাথি ম্যাপিং মূলত একধরনের ট্যুলস। এটি গ্রাহকদের ভাবনা-চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি, অনুভব, উপলব্ধি সহ নানাবিধ তথ্য, উপাত্ত এর সমন্বয়ে গঠিত সুশৃঙ্খল এবং সুবিন্যস্ত একটি চার্ট। উল্লেখিত বিষয় সমূহ সম্পর্কিত তথ্য উপাত্তের খুব চমৎকার একটা ভিজ্যুয়াল রিপ্রেজেন্টেশন পাওয়া যায় এই ইম্প্যাথি ম্যাপিং এর মাধ্যমে। যা মূলত আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রাহককে ভালভাবে বুঝতে সহায়তা করে।

মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ
Business
মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ
অর্থনীতি কী?
Economics
অর্থনীতি কী?
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics কী?
Economics
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা Micro Economics কী?
ই-কমার্স: অনলাইন ব্যবসা
E-Commerce
ই-কমার্স: অনলাইন ব্যবসা
General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)
Agreement
General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)
বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ১০ টি বিষয়
Investment
বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ১০ টি বিষয়
SEO (Search Engine Optimization for Websites)
Digital Marketing
SEO (Search Engine Optimization for Websites)
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং (Business Accounting)
Accounting
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং (Business Accounting)
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী? এবং অর্থব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা
Banking
কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী? এবং অর্থব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা