Finance : History, Types and Definition

এল জে গিট্ম্যান অনুযায়ী, ফিন্যান্স হলো টাকা ম্যানেজ করার একটির আর্ট। ফিন্যান্স কাজ করে মার্কেট,ব্যবসা এবং ব্যক্তির মধ্যে টাকা ট্রান্সফার বা আদান প্রদান কে কেন্দ্র করে। ফিন্যান্স হলো অর্থ, সম্পদ এবং বিনিয়োগ নিয়ে ব্যবস্থাপনা। ফিন্যান্স এর মধ্যে বাজেটিং, বিনিয়োগ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং আর্থিক পরিকল্পনার মতো ক্রিয়াকলাপগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়, যা আর্থিক সিদ্ধান্ত, সম্পদ নির্মাণ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি হিসাবে কাজ করে। ফিন্যান্স একজন ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে একটি কর্পোরেট লেভেল এবং সরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়ে।
Key Points
- ফিন্যান্স এর সাহায্যে আপনি সম্পদ, দায়, বিনিয়োগ এর মতো বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা পাবেন।
- ফিন্যান্স এর মধ্য দিয়ে আপপ্নি রিস্ক ম্যানেজমেন্ট নিয়ে জানতে পারবেন যেটি আপনাকে স্টক মার্কেট এর মতো প্লেসে বিনিয়োগ করতে সাহায্য করবে।
- একটি ব্যবসা শুরু করতে হলে ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট, ফান্ড কালেকশন এর মতো বিষয়গুলোত ফিন্যান্স আপনাকে সাহায্য করবে।
- ফিন্যান্স এর সাহায্যে আপনি ফিন্যান্স রিলেটেড রেগুলেটরি ল এসকল বিষয় নিয়ে ধারণা পাবেন
- মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড এর মতো ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সট্রুমেন্ট গুলো বুঝতে ফাইন্যান্স আপনাকে সাহায্য করবে।
ভূমিকা
ফিন্যান্স হলো হল অর্থ অনুশীলনের একটি ক্ষেত্র যা অর্থ, সম্পদ, বিনিয়োগ এবং দায় ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে কাজ করে। সহজ ভাষায় তুলে ধরলে অর্থ নিয়ে আপনার যত রকম অ্যাক্টিভিটি রয়েছে সবকিছুর মূলেই রয়েছে ফাইন্যান্স। এটি বাজেট, আর্থিক পরিকল্পনা, বিনিয়োগ, ঋণ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, এবং আর্থিক তথ্য বিশ্লেষণ সহ অর্থ সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। ফাইন্যান্সের মূল উদ্দেশ্য হল ব্যক্তি, কর্পোরেশন এর জন্য একটি সুগঠিত কাঠামো প্রদান করা যেটি তাদের বিনিয়োগ এবং ঝুঁকি থেকে শুরু করে সম্পদ বরাদ্দ এবং কৌশলগত পরিকল্পনা তে সাহায্য করবে এবং বেটার ডিসিশন নিতে গাইড করবে।
ফিন্যান্স একটি টুল হিসেবে কাজ করে যা ব্যক্তিগত আর্থিক পরিকল্পনা থেকে শুরু করে কর্পোরেট ফাইন্যান্সিং এর মতো বিষয়ে সাহায্য করে। এটি আর্থিক নিরাপত্তা এবং ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি চাওয়া ব্যক্তিদের জন্য একটি নেভিগেটর হিসেবে কাজ করে। বিজনেসে ক্যাশফ্লো, ওভারহেড, স্যালারি, স্টক মার্কেট অ্যানালাইসিস এইসকল বিষয়ে ফিন্যান্সীর প্রয়োজন পড়ে। ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস এর সঠিক ব্যবহার একজন ব্যক্তি কিংবা কর্পোরেট এর ফিউচার কে লিড করে।
শর্ট হিস্ট্রি অব ফাইন্যান্স
ফিন্যান্স বা অর্থ ব্যবস্থাপনা অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। আগেরকাল সময় মানুষ টাকা হিসেবে প্রাণি, চালের গুড়া, পাথর এগুলো ব্যবহার করে আসতো। লোন নিতো, লোন দিতো, বিনিয়োগ করতো।
বিশ্বের অনেক দেশেই ফাইন্যান্স এর অনেক প্র্যাক্টিক এর প্রমাণ রয়েছে। কোথায় প্রথম ফাইন্যান্স অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়েছে সেটি সবক্ষেত্রে বলে উঠা সম্ভব হয়ে উঠে না কারণ বিশ্বের অনেকজায়গায় একইসময় এ সংঘটিত হয়েছে এরকম অনেক ঘটনা রয়েছে। কিন্তু সংক্ষেপে গুছিয়ে বলতে গেলে ফাইন্যান্স হলো ইকোনোমিকস এর একটি অংশ যেটি ১৯৪০-১৯৫০ সালের দিকে ইকোনোমিকস থেকে আলাদা হয়। এর পিছনে রয়েছে হ্যারি মার্কউইটজ , উইলিয়াম এফ শার্প, ফিসার ব্ল্যাক, এবং মাইরন স্কোলস এর মতো ব্যক্তি।
মেসোপটেমিয়া, ইজিপ্ট, গ্রিস এসকল দেশের মধ্যে ফাইন্যান্স এর ব্যবহার সবার প্রথমে দেখা যায়। আজ প্রতিদিন যে ফাইন্যান্সিয়াল ট্রান্সেকশন আপনি দেখছেন সেটি আসে ব্যবিলিয়ন এর বাস করা সুমেরিয়ানদের হাত ধরে। “রিচেস্ট ম্যান ইন বেবিলন” বইটিতে বেবিলিয়ন সভ্যতার কথা উঠে এসেছে যেখানে অর্থ সেভ করা, বিনিয়োগ করা, লোন দেওয়া বিষয়গুলো বলা হয়েছে। এ থেকে বুঝা যায় সুমেরীয়নদের সময় এই বিষয়গুলো প্রচলিত ছিলো।
আজকে আমরা হয়তো কয়েন টাকা ব্যবহার করছি। কিন্তু আগেরকার সময়ে এই কাগজ এর টাকা, কয়েন ছিলো না সেসময় কেনাবেচার জন্য ব্যবহার হতো পাথর, ঝিনুক এর টুকরো, কড়ি এবং শস্যের মতো বস্তু। যেই কয়েন মানি এখন সারা বিশ্বে প্রচলিত সেই কয়েন মানি প্রথম আবিষ্কার হয় চীনে। আবার ৫৬৪ বিসিতে লিডিয়ার রাজা ক্রোসিয়াস প্রথম গোল্ড কয়েন চালু করে। ব্যংক ব্যবস্থা শুরু হয় রোমান সময় থেকে। সেই ব্যাংকে আরজেরান্টি ( মানি চেঞ্জার) এর ব্যবস্থা ছিল যা লোন দেওয়া নেওয়া নিয়ে কাজ করে।
১৮ এবং ১৯ শতকে শিল্প বিপ্লবের মধ্য দিয়ে মডার্ণ ব্যাংকিং, স্টক এক্সচেঞ্জ এর মতো বিষয়গুলোর সূচনা হয়। ১৯১৩ এর দিকে ফেডারেল রিসার্ভ এবং ১৯৬৪ সালে ইংল্যান্ড কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর সূচনা হয় । ২০ শতকের পর থেকে ব্যাংকিং সেক্টর থেকে শুরু করে ফাইন্যান্সিয়াল সব সেক্টরে টেকনোলজির ব্যবহার ফাইন্যান্স কে আরো সহজভাবে সকলের মাঝে তুলে ধরেছে।
টাইপস অব ফাইন্যান্স
জেনারেল লেভেল এ ফাইন্যান্স কে মূলত আপনি ৩ টি ভাগে ভাগ করতে পারবেন
পার্সোনাল ফাইন্যান্স
আপনার নিজের লাইফে ফাইন্যান্স কে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি মাসে ৪০,০০০ টাকা স্যালারি পান। এখন এই ৪০,০০০ টাকার কত টাকা আপনি কীসে খরচ করবেন, কোথায় সেভিংস করবেন এবং কোথায় বিনিয়োগ করবেন এগুলোর হিসেব রাখা এবং বুঝার ক্ষেত্রে আপনি ফাইন্যান্স ব্যবহার করতে পারেন।
পাব্লিক ফাইন্যান্স
এটি সরকারি বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স এর ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে। যেমন আপনি কত ট্যাক্স ফিক্স করবেন বিভিন্ন ব্যবসার উপর, আপনার দেশের বাজেট কিরকম হবে। ফিস্কাল পলিসি,মনেটারি পলিসি এসকল ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স এবং ফাইন্যান্সিয়াল নলেজ এর প্রয়োজন পড়ে।
কর্পোরেট ফাইন্যান্স
দেশ বিদেশে যেসকল বড় কিংবা ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাদের প্রতিদিন নিজেদের ব্যবসা পরিচালনা এবং হিসেবের জন্য ফাইন্যান্স এর প্রয়োজন পড়ে। একটা প্রজেক্ট এ তারা বিনিয়োগ করবে কিনা অথবা প্রজেক্টে বিনিয়োগ করলে রিটার্ন এ রিস্ক কিরকম সেক্ষেত্রে কর্পোরেটে ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স এর আলাদা সেক্টর রয়েছে।
মূলত এই ৩ টি হলো ফাইন্যান্স এর জেনারেল সেক্টর। এছাড়া এই সেক্টগুলোর ভিতর আরো কিছু ভাগ রয়েছে যেগুলোকে স্পেশালাইজড সেক্টর হিসেবে ধরা হয়। যেমনঃ
ইনভেস্টমেন্ট ফাইন্যান্স
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড যারা বিভিন্ন স্টার্টাপ এ বিনিয়োগ করে। এছাড়া স্টক বন্ড এসকল ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করার জন্য ফাইন্যান্সিয়াল নলেজ এর প্রয়োজন পড়ে থাকে। যারা সিএফএ রয়েছে এবং মিউচুয়াল ফান্ড রয়েছে তারা এই সেক্টরে কাজ করে যেখানে তারা সাধারন জনগণ থেকে টাকা নিয়ে সেটি বিভিন্ন কোম্পানি তে ইনভেস্ট করে। বিনিয়োগ বিষয়ক ক্ষেত্রকে নিয়ে ইনভেস্টমেন্ট ফাইন্যান্স গঠিত।
ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স
একটি দেশ যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে ব্যবসা করে এই ক্ষেত্রকে হ্যান্ডেল করার জন্য ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স এর প্রয়োজন পড়ে। প্রতিটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা প্রতিদিন বিভিন্ন রেটে চেঞ্জ হয়। এই প্রাইস ফিক্স করা এবং রেগুলেট করার জন্য ফাইন্যান্স এর প্রয়োজন পড়ে।
বিহেবরিয়াল ফাইন্যান্স
এটা ফিন্যান্স এবং সাইকোলজি এর মধ্যে একটি সম্পর্ক খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। আরো সহজভাবে বললে ফাইন্যান্স রিলেটেড যে ডিসিশন রয়েছে সেগুলো ইম্প্রুভ করতে এই অংশটি কাজে লাগানো হয়। এটি ফাইন্যান্সিয়াল ডিসিশন মেকিং এ বিভিন্ন বায়াস নিয়ে আলোচনা করে।
রিয়েল স্টেট
রিয়েল স্টেট বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনি একটি জমির দাম। ডেপ্রিসিয়েশন, মর্টগেজ, ভ্যালু এনালাইসিস এই সকল ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স এর ব্যবহার রয়েছে।
গ্রিন ফাইন্যান্স
এটি একটি নতুন টার্ম যেটি গ্লোবাল ওয়ার্মিং, ক্লাইমেট চেঞ্জ এইসকল বিষইয়কে মাথায় রেখে আনা হয়েছে। গত ২০ বছরে বিশ্ব গ্লোবাল ওয়ার্মিং অনেক বেড়ে গিয়েছে । কোম্পানিগুলো এইসকল বিষয়ে যথেষ্ট গুরুত্ব ও দেয়না। যার কারণে তাদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য গ্রিন ফাইন্যান্স এর সূচনা করা হয়। যেখানে একটি কোম্পাণী যত পরিবেশ বান্ধব হবে তাদের একটি নির্দিষ্ট ট্যাক্স কাট করা হবে। এই ট্যাক্স কাট সেট এর জন্য গ্রিন ফাইন্যান্স এর প্রয়োজন পড়ে।
ইসলামিক ফাইন্যান্স
ইসলামিক ব্যাংকিং পরিচালিত হয় শরিয়াভিত্তিক নিয়মের উপর ভিত্তি করে। যেখানে লোন নিলে তার উপর একটি সুদ দিতে হয়। ইসলামে এই সুদ ব্যবস্থা হারাম দেখে ইসলামিক ফাইন্যান্স চালু হয়।
মাইক্রোফাইন্যান্স
মাইক্রোফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্র লোন ব্যবস্থা চালু হয় গ্রামের মানুষদের কেন্দ্র করে যারা নিজেরা নিজেদের কর্মসংস্থান তৈরি করতে চায় কিন্তু বড় ব্যাংক তাদের লোন দিতে চায় না। এইসকল মানুষদের জন্যই যারা কম সুদের লোন চায় এবং ব্যবসা নিয়ে পরামর্শ চায় তাদের ঘিরেই মাইক্রোফাইন্যান্স নিয়মের চালু করা হয়।
ফাইন্যান্সের লক্ষ্য
ফাইন্যান্স আপনার কেন প্রয়োজনীয়? উত্তরটি এক বাক্যে দেওয়া সম্ভব আবার এমনভাবে ও বলা যায় যে পৃষ্ঠা শেষ হবে না। ফাইন্যান্স এর ব্যবহার প্রতিদিনের জীবনের সাথে কোননাকোনোভাবে জড়িত। যদি পয়েন্ট আকারে বিষয়টি তুলে ধরা হয় তাহলে বিষয়টি অনেকটা এভাবে দাঁড়াবে।
ওয়েলথ ম্যাক্সিমাইজেশন
স্টক এর ক্ষেত্রে স্টক ওনাররা চাই তাদের স্টক যাতে ম্যাক্সিমাম প্রাইজ হিট করে। তার জন্য স্টক মার্কেট অ্যানালাইসিস স্টক ভ্যালুয়েশন সহ বেশ কিছু ফাইন্যান্সিয়াল নলেজ এর জন্য ফাইন্যান্স সাহায্য করে।
রিস্ক মিনিমাইজেশন
প্রজেক্টে রিস্ক ক্যাল্কুলেশন ( npv,irr, mirr) এর মধ্যে দিয়ে একটি প্রজেক্ট কতটুকু লাভমান এই সকল বিষয় নিয়ে সাহায্য করে।
ক্যাপিটাল অ্যালোকেশন
আজকাল টাকা বিনিয়োগ করতে হলে সবথেকে বেশি সেফ অপশন হয়ে থাকে মিউচুয়াল ফান্ড। মিউচুয়াল ফান্ডে ক্যাপিটাল অ্যালোকেশন নিয়ে ফাইন্যান্স সাহায্য করে থাকে।
কস্ট মিনিমাইজেশন
একটি বিজনেস এ প্রফিট আর্ন করার ২ টি উপায়। হয় নতুন কিছু বাজারে নিয়ে আসা অথবা কস্ট মিনিমাইজেশন। কস্ট মিনিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে কোন জায়গায় বিনিয়োগ করা যায় এবং কোন কোন জায়গায় কস্ট কাট করা যায় এসকল ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স সাহায্য করতে পারে।
সাস্টেনেবল গ্রোথ
একটি ব্যবসা পরিচালিত হলে নিজের জায়গা ধরে রাখার জন্য ফান্ড ম্যানেজমেন্ট, কস্ট ম্যানেজমেন্ট এর মতো বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখতে হয়। ফাইন্যান্সিয়াল স্ট্র্যাটেজি এর মাধ্যমে একটি বিজনেসে একটি সাস্টেনেবল গ্রোথ ধরে রাখা যায়।
উপসংহার
সবশেষে বলতে গেলে ফিন্যান্স হল একটি বহুমুখী অর্থ ব্যবস্থা যা ব্যক্তিগত, কর্পোরেট সকল ক্ষেত্রকে অন্তর্ভুক্ত করে । এর বিভিন্ন প্রকার যেমন পার্সোনাল ফাইন্যান্স, কর্পোরেট ফাইন্যান্স, পাবলিক ফাইন্যান্স থেকে শুরু করে বিশেষায়িত ক্ষেত্র যেমন বিনিয়োগ ফাইন্যান্স , গ্রিন ফাইন্যান্স , এবং ইসলামিক অর্থায়ন এবং আরো অনেক ক্ষেত্রে এর ব্যবহার দেখা যায় । আর্থিক নিরাপত্তা, আর্থিক বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের উপর ভিত্তি করে ব্যবসায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফাইন্যান্স এর গুরুত্ব লক্ষ্য করা যায়।
ব্যক্তিগত স্তরে, এটি ব্যক্তিদের জীবনের হিসেব, খরচ, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ এবং তাদের সামনের অবস্থা গোছানোর ক্ষমতা দেয়। ব্যবসার জন্য, অর্থ হল ৪ টি পিলার এর মধ্যে অন্যতম যা সম্পদ বৃদ্ধি, উদ্ভাবন, ম্যানেজমেন্ট এবং লাভজনকতাকে তুলে ধরে । পাবলিক ফাইন্যান্স দেশ এর অর্থনৈতিক ল্যান্ডস্কেপ গঠন করে, প্রয়োজনীয় পরিষেবা এবং অবকাঠামোতে অর্থায়ন করে। সংক্ষেপে, ফিন্যান্স আধুনিক সমাজের ভিত্তিপ্রস্তর হিসাবে কাজ করে, যেভাবে আমরা সম্পদ বরাদ্দ করি, বিনিয়োগ করি, সঞ্চয় করি এবং আরও সমৃদ্ধ ও আর্থিকভাবে স্থিতিশীল ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করি।
- https://oboloo.com/blog/what-is-the-importance-of-finance-in-business/
- https://www.iedunote.com/business-finance-importance
- https://www.wallstreetmojo.com/finance/
- https://www.investopedia.com/terms/f/finance.asp
Next to read
সোশ্যাল বিজনেস মডেল ক্যানভাস (Social Business Model Canvas)


লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)

শেয়ারিং ইকোনমি মডেল (Sharing Economy Model)

Needs, Wants, Demands (প্রয়োজন, চাওয়া এবং চাহিদা)

বি-টু-বি, বি-টু-সি এবং বি-টু-জি কি? (B-to-B, B-to-C, B-to-G)

মোট মুনাফা (Gross profit) সংজ্ঞা, সূত্র এবং উদাহরণ

ব্রান্ডিং (Branding)

রিব্র্যান্ডিং (Rebranding)

অর্থনীতি কী?
