ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ? ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ

মূলত মার্কেটিং এর যে প্রক্রিয়া বা ধারণাগুলো রয়েছে সেসব ধারণাগুলোকে প্রযুক্তির মাধ্যমে আধুনিকভাবে উপস্থাপন বা ব্যবহার করাই ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং-এ একদিকে যেমন ব্যয় হয় স্বল্প ঠিক তেমনই সময়’ও লাগে কম। আর তাছাড়া বয়স, লিঙ্গ, অঞ্চল ইত্যাদি বিষয় একদম নির্দিষ্ট করে দিয়ে প্রচারণা চালানো সম্ভবপর হয়ে উঠে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।
Key Points
- ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন প্রকার হতে পারে, যেমন - এসইও, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি।
- সোশ্যাল মিডিয়াগুলো ব্যবহার করে স্বল্প খরচে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য প্রচারণাই হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
- কোনো বিক্রেতার পণ্য বা সেবা যেকোনো অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক বহির্ভূত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রির প্রক্রিয়াই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
- যখন কেউ কোন লেখা কিংবা সেবা, পণ্য ইত্যাদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে খোজ করে তখন ঐ নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার ওয়েবসাইটটিকে অন্য সবার আগে খুঁজে পেতে সাহায্য করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
কথামুখ
বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। সময়ের পরিক্রমায় তথ্য প্রযুক্তির উৎকর্ষতা বেড়েই চলছে। মানুষের এই তথ্য প্রযুক্তি নির্ভরতায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রচার প্রসারেও বৈচিত্রতা এসেছে। আর এই তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবার প্রচারণাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। কম পরিশ্রমে, স্বল্প ব্যয়ে অধিক সংখ্যক গ্রাহকদের নিকট পণ্য বা সেবা পৌছে দেওয়ায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর জুড়ি নেই।
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
সময়ের সাথে বাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। প্রায় সকল বয়সী মানুষ দিনের প্রায় অনেকটা সময় বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাটিয়ে থাকে। বর্তমানে বিশ্বের ৬০% মানুষ বিভিন্ন ধরণের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন [1]। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অধিক ব্যবহারকারী এবং অত্যাধিক নির্ভরশীলতাই ডিজিটাল মার্কেটং কে ক্রমান্বয়ে বিকশিত করছে। কোনো একটি পণ্য বা সেবার জন্য বিভিন্ন মানুষ বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর উপর বেশি নির্ভরশীল।
যেকোনো প্রতিষ্ঠান তাঁদের সেবা কিংবা পণ্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বেশি প্রচারণা চালাচ্ছে। কারণ বর্তমানে যেকোনো পণ্যের গ্রাহকদের প্রায় ৭০ শতাংশই ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের কাঙ্ক্ষিত পণ্য সম্পর্কে খোজ নিয়ে থাকে [2]। তাই ছোট ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলোও বর্তমানে অনলাইনমুখী হচ্ছে। ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় ৬৪ শতাংশেরই বর্তমানে নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে [3]। তাই বুঝতেই পারছেন ছোট – বড় সকল ধরনের প্রতিষ্ঠানের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে কতটা জরুরি।
ডিজিটাল মার্কেটিং এ একদিকে যেমন ব্যয় হয় স্বল্প ঠিক তেমনি সময় ও লাগে কম। আর তাছাড়া বয়স, লিঙ্গ, অঞ্চল ইত্যাদি একদম নির্দিষ্ট করে দিয়ে প্রচারণা চালানো সম্ভবপর ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। যার ফলে কোনো প্রতিষ্ঠান বুঝতে পারে তাদের পণ্য বা সেবা কি আদৌ তাদের কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট পৌছিয়েছে কিনা। তাই বর্তমানে প্রায় সব ধরনের প্রতিষ্ঠানই কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট তাদের পণ্য বা সেবা পৌছে দিতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর দ্বারস্থ হচ্ছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের সেবা বা পণ্যের কাঙ্ক্ষিত গ্রাহক অনুযায়ী ক্ষেত্র নির্বাচন করতে হয়। একেকটি ক্ষেত্রে একেকরকম কাজ হয়ে থাকে।
তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ক্ষেত্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও এর মূল কাজ হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা। অর্থাৎ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন, গুগল, ইয়াহু, বিং ইত্যাদিতে যখন যে কেউ কোন লেখা কিংবা সেবা, পণ্য ইত্যাদি খোজ করে তখন যে পদ্ধতির মাধ্যমে ঐ বিষয়ের সার্চ রেজাল্টে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটটি অন্য সাইটকে পেছনে ফেলে সবার আগে প্রদর্শিত হতে পারে সেটিই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
বর্তমান প্রতিযোগিতার বাজারে নিজ পণ্য বা সেবাকে তুলনামূলক বেশি মানুষের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন নির্ভরতার এই সময়ে বিভিন্ন মানুষ যেকোনো বিষয় সম্পর্কিত নানান তথ্য সার্চ ইঞ্জিনে খোঁজ করে। আর যখন কোনো একটি নির্দিষ্ট সার্চে আপনার পণ্য বা সেবা মোটামুটি সবার উপরে থাকবে তখন আপনার সেবা বা পণ্যের গ্রাহক ও বৃদ্ধি পাবে।
ওয়েব পেজ, ইমেজ, ভিডিও, পিডিএফ ইত্যাদি ক্রলিং এবং ইনডেক্সিং এর মাধ্যমে মূলত ব্যবহারকারীর জন্য উপযোগী তথ্যটি সার্চ ইঞ্জিন গুলো র্যঙ্ক করে থাকে। মূলত ওয়েব অ্যানালাইটিক্স, লিংক বিল্ডিং, সোশ্যাল বুকমার্কিং, ডোমেইন নেইম অপটিমাইজেশন, কি-ওয়ার্ড রিসার্চ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়াদির সমন্বয়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা হয়।
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
প্রতিদিন গুগলেই প্রায় ৩.৫ বিলিয়ন বারের মতো সার্চ করে থাকে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ [4]। আর তাই কোনো নির্দিষ্ট সার্চে নিজের ওয়েবসাইটটি সবার আগে থাকুক এটাই সব প্রতিষ্ঠানের কামনা। যখন কেউ কোন লেখা কিংবা সেবা, পণ্য ইত্যাদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে খোজ করে তখন ঐ নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার ওয়েবসাইটটিকে অন্য সবার আগে খুঁজে পেতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আর সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর কাজ একই। তবে পার্থক্যটা হচ্ছে এসইও তথা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে অর্গানিক। অর্থাৎ কোনো অর্থ খরচ ব্যতীত কিছু কৌশল অবলম্বন করে কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট পৌছে দেয়। আর এসইএম তথা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং হচ্ছে পেইড। অর্থাৎ নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে মানে CPC (cost per click) অনুযায়ী কোনো একটি পণ্য বা সেবা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট পৌছে দেয়। বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি অনেক বেশি মানুষের নিকট খুব দ্রুত তাদের পণ্য বা সেবার প্রচারণার জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। এক্ষেত্রে গুগল অ্যাডওয়ার্ডস এর মাধ্যমে বিভিন্ন কি-ওয়ার্ড এর জন্য বিডিং ও করা হয়। বিজ্ঞাপনগুলো দেওয়ার জন্য গুগল Cost Per Click অর্থাৎ CPC নির্ধারণ করে থাকে। যখন কেউ ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখন তা থেকে গুগল ও আয় করে থাকে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন বয়সী মানুষের বিনোদন কিংবা সময় কাটানোর অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া। প্রতিদিন একটি মানুষ গড়ে ৩ ঘন্টার বেশি সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে থাকে [5]। মানুষের বেশি উপস্থিতির কারণে বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা প্রচার এর কাজ সহজতর হয়ে গেছে। আর এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো ব্যবহার করে স্বল্প খরচে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য প্রচারণাই হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
বর্তমানে যে কোনো প্রতিষ্টানই অনলাইনে সক্রিয়তা রাখতে চায়। আর এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে যে কোনো প্রতিষ্ঠানের অনলাইন উপস্থিতি তৈরী করা যায়। যা ঐ প্রতিষ্ঠানের সেবা বা পণ্যের বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
মূলত বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে অডিয়েন্সদের আগ্রহ অনুযায়ী কন্টেন্ট শেয়ারিং সহ বিভিন্ন পদ্ধতিতে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করা হয়। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক পেইজ কিংবা গ্রুপ, ইউটিউব চ্যানেল সহ নানান মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঐ প্রতিষ্ঠান বা ব্রাণ্ডের উপস্থিতি নিশ্চিত করে নিয়মিত এবং প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট শেয়ারিং এর মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট পৌছানো যায়।
ইমেইল মার্কেটিং
কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণা ইমেইল এর মাধ্যমে সহজ এবং দ্রুত উপায়ে কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নিকট পৌছে দেওয়াই হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং। পণ্যের অধিক বিক্রয়ের জন্য ইমেইল মার্কেটিং বর্তমানে অধিক জনপ্রিয়। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কোনো একটি পণ্য বা সেবা খুব দ্রুত হাজার হাজার গ্রাহকদের নিকট পৌছে দেওয়া যায়।
মূলত মার্কেটিং এর অন্যান্য প্রক্রিয়ায় ও অনেকে নিজের পণ্য বা সেবার প্রচারণাটি নির্দিষ্ট গ্রাহকদের নিকট পৌছিয়েছে কিনা এ নিয়ে সংশয় কাজ করে। কিন্তু ইমেইলের মাধ্যমে কিঞ্চিৎ বেশি নিশ্চয়তা কাজ করে যে কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবার প্রচার কত সংখ্যক মানুষের কাছে পৌছিয়েছে, কোন ধরনের মানুষের কাছে পৌছিয়েছে। মূলত নানান উপায়ে ইমেইল সংগ্রহ করে এক ক্লিকে অনেক মানুষের কাছে সেবা বা পণ্যের বিজ্ঞাপন পৌঁছে দেওয়া যায় ইমেইল মার্কেটিং এ। যার ফলে কোনো প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকের সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি বাড়ে আয়ের পরিমাণ ও। বর্তমানে অধিকাংশ কোম্পানিই মার্কেটিং অটোমেশনের মাধ্যমে ইমেইল মার্কেটিং করে থাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
কোনো বিক্রেতার পণ্য বা সেবা যেকোনো অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক বহির্ভূত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রির প্রক্রিয়াই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। মূলত কোনো একটি পণ্য বা সেবা অন্য কোনো একজনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিত হলে বিক্রেতা বিনিময়ে ঐ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার কিংবা ঐ ওয়েবসাইটকে তাঁর বিক্রিত পণ্যের একটি লভ্যাংশ দিয়ে থাকেন। মূলত এই পদ্ধতিটিই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
এক্ষেত্রে অনেক ভিজিটর সম্পন্ন ওয়েবসাইট কিংবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন, ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রাম ইত্যাদি ব্যবহার করে কোনো একটি কোম্পানির পণ্য রেফার বা প্রচার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। কোনো একটি পণ্য তুলনামূলক কম সময়ে বেশি বিক্রয়ের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়াও কন্টেন্ট মার্কেটিং, মোবাইল মার্কেটিং, ভাইরাল মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং সহ আরো অনেক ক্ষেত্র রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এ।
উপসংহার
পরিশেষে আপনার প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবাকে অনেকবেশি মানুষের নিকট পৌছে দিতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প নেই। আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রাহকদের নির্বাচন করে সেই অনুযায়ী ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্র নির্ধারিত করতে পারেন। ঐ ক্ষেত্র গুলোতে আপনার গ্রাহকের রূচি, প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে সফলতা আনতে পারেন আপনার ব্যবসাতে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ব্রান্ড বা প্রতিষ্ঠান কে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন আপনিও।
- Article Source
- https://mailchimp.com/marketing-glossary/digital-marketing/
- https://www.investopedia.com/terms/d/digital-marketing.asp
- https://neilpatel.com/what-is-digital-marketing/
- https://www.forbes.com/advisor/business/what-is-digital-marketing/
- https://www.shopify.com/blog/digital-marketing
- Facts and Figure Source
- https://www.mckinsey.com/featured-insights/mckinsey-explainers/what-is-social-media [1]
- https://optinmonster.com/digital-marketing-statistics/ [2]
- https://clutch.co/resources/small-business-websites-in-2018 [3]
- https://www.internetlivestats.com/google-search-statistics/ [4]
- https://blog.hubspot.com/marketing/what-consumers-do-on-social-media [5]
Next to read
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)


লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)

কাস্টমার ডাটা মনেটাইজেশন মডেল (Customer Data Monetization Model)

লোগোর উদাহরন (Example of Logos)

ইক্যুইটির সংজ্ঞা এবং অর্থ

রিব্র্যান্ডিং (Rebranding)

সামষ্টিক অর্থনীতি বা ম্যাক্রো ইকোমিক্স ( Macro Economics ) কী?

এঞ্জেল বিনিয়োগ কি? এবং কিভাবে কাজ করে (What is angel investing & how does it work?)

PESTLE বিশ্লেষণ
