মার্কেট কি এবং এর প্রকারভেদ

2352
article image

সাধারণত মার্কেট বলতে একটি নির্দিষ্ট স্থানকে বোঝায়, যেখানে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় হয়। কিন্তু অর্থনীতির ভষায় মার্কেট বলতে কোন স্থানকে বোঝায় না, বরং ক্রেতা-বিক্রেতার দর কষাকষির মাধ্যমে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করাকে বাজারে বলে। ক্ষেত্রবিশেষে বাজার অনেক রকমের হয়ে থাকে: পাটের বাজার, স্বর্ণের বাজার, গমের বাজার, সবজির বাজার ইত্যাদি।

Key Points

  • ইংরেজি Market-- যার আভিধানিক অর্থ বাজার। মূলত Market শব্দটির উৎপত্তি ল্যাটিন শব্দ Marketus থেকে।
  • স্বাভাবিক পরিক্রমায় বাজারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
  • এক: আয়তন ও পরিধির ভিত্তিতে বাজার- আবার এটিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে
  • দুই: সময়ের ভিত্তিতে বাজার- এই বাজার চার শ্রেণিতে বিভক্ত।
  • তিন: প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার- এই বাজারের রয়েছে দুইটি শ্রেণি।

মার্কেটের সংজ্ঞা

অর্থনীতিবিদদের ভাষায় মার্কেটের সংজ্ঞা

ফরাসি অর্থনীতিবিদ কুর্নট (Cournot) বলেন- বাজার শব্দ দ্বারা অর্থনীতিবিদগণ দ্রব্যসামগ্রী ক্রয় বিক্রয়ের কোন বিশেষ স্থানকে বোঝায় না। বরং যে কোন সমগ্র অঞ্চলকে বোঝান যেখানে ক্রেতা ও বিক্রেতারা পরস্পরের মধ্যে এমন অবাধ আদান প্রদান করে যাতে দ্রব্যের দাম সহজে এবং দ্রুততার সঙ্গে সমান হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। [1]

অধ্যাপক চ্যাপমান বলেন-

অর্থনীতির দৃষ্টিভঙ্গির দিক থেকে ব্যাখ্যা করলে বাজার বলতে কোন স্থানকে বােঝায় না , বরং এক বা একাধিক দ্রব্যকে বােঝায় যা ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে প্রত্যক্ষ প্রতিযােগিতার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট দামে ক্রয়-বিক্রয় হয়। [2]

মার্কেট শব্দের উৎপত্তি:

ইংরেজি Market-- যার আভিধানিক অর্থ বাজার। মূলত Market শব্দটির উৎপত্তি ল্যাটিন শব্দ Marketus থেকে। এর অর্থ ব্যবসা অথবা স্থান। যেখান থেকে ব্যবসায়ের যাবতীয় কার্যাবলি পরিচালিত হয়ে থাকে। [3]

বাজার কিভাবে সৃষ্টি হয়?

বাজারে দুই ধরনের ক্রেতা থাকে-

এক: এমন সব ক্রেতা, যারা পণ্য ভোগের উদ্দেশ্যে ক্রয় করে থাকে।

দুই: যারা পণ্য ভোগের উদ্দেশ্যে নয়, বরং পুনঃবিক্রয়ের জন্য ক্রয় করে থাকে। এবং তাদের কাছে পণ্য সরবরাহ করে থাকে উৎপাদনকারী অথবা পাইকাররা। উৎপাদনকারী, ক্রেতা-বিক্রেতার একটি নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিতিতে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে বাজার সৃষ্টি হয়।

বাজারের প্রকারভেদ এবং উদাহরণ

স্বাভাবিক পরিক্রমায় বাজারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

আয়তন ও পরিধি

এক: আয়তন ও পরিধির ভিত্তিতে বাজার- আবার এটিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। যেমন:

স্থানীয় বাজার:

যেসব বাজার একটি নির্দিষ্ট এলাকা এবং অঞ্চলের মধ্যে সীমাবব্ধ থাকে তাকে স্থানীয় বাজার বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে- মাছের বাজার, যা অঞ্চলভেদে বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। শাকসবজির বাজার- পচনশীল সব দ্রব্যাদিও একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে হয়ে থাকে।

জাতীয় বাজার:

যে সব দ্রব্যের বাজার একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে সীমাবদ্ধ না থেকে, পুরো দেশজুড়ে বিস্তৃত লাভ করে তাকে জাতীয় বাজার বলা হয়। উদাহরণঃ প্রসাধনী সামগ্রী-অনেক ব্রান্ডের প্রসাধনী সামগ্রী দেখা যায়, যেগুলো পুরো দেশজুড়ে বিক্রি হয়। এছাড়াও আরো অনেক ধরেনের পণ্য দেখা যায়, পুরো দেশে বিক্রি হতে। যেমন: রুপচাঁদা এবং বসুন্ধরা কোম্পানীর তেল, পুষ্টি অথবা বসুন্ধরা কোম্পানির ময়দা, ম্যাগি এবং কোকোলা কোম্পানির নুডলস এই জাতীয় আরো অনেক রকমের পণ্য।

আন্তর্জাতিক বাজার:

যে সকল দ্রব্যের বাজার নির্দিষ্ট একটি দেশের ভৌগলিক সীমারেখার মধ্য আবদ্ধ না থেকে সারা পৃথিবী ব্যাপি বিস্তৃত লাভ করে থাকে তাকে আন্তর্জাতিক বাজার বলে। উদহারণ: তেল, চা, স্বর্ণ, পোশাক, বিলাসবহুল পণ্য। এসব দ্রব্যের বাজার পুরো পৃথিবীজুড়ে বিস্তৃত এবং এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যবসাও আন্তর্জাতিক বাজারের অন্তর্ভূক্ত।

সময়ের ভিত্তিতে বাজার

দুই: সময়ের ভিত্তিতে বাজার- এই বাজার চার শ্রেণিতে বিভক্ত। যেমন:

অতিস্বল্পকালীন বাজার:

যে বাজার কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েকদিন স্থায়ী হয় তাকে অতিস্বল্পকালীন বাজার বলা হয়। এই বাজারের স্থায়ীত্বকাল কম হওয়ার কারণে চাহিদার ভিত্তিতে এর যোগান বাড়ানো বা কমানো যায় না। কারণ এই পণ্যের যোগান দেওয়া হয় নির্দিষ্ট পরিমাণে। উদাহরণ: মাছ, ডিম, দুধ, শাকসবজি-ফলমূল প্রভৃতি বাজার অতিস্বল্পকালীন বাজার।

স্বল্পকালীন বাজার:

যে সব দ্রব্য সামগ্রীর চাহিদার পরিবর্তনের সাথে যোগানের কিছুটা পরিবর্তন করা সম্ভব হয় তাকে স্বল্পকালীন বাজার বলা হয়। চাহিদার দ্বারা দাম প্রভাবিত হয় এই বাজারে। স্বল্পকালে উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তন ব্যয় পরিবর্তন করা যায়, কিন্তু স্থির ব্যয় পরিবর্তন করা যায় না। যার কারণে চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে যোগান অতিরিক্ত বাড়ানো এবং কমানো যায় না। পোশাকশিল্প স্বল্পকালীন উৎপাদনের একটি বড় উদাহরণ। যেখানে পোশাক উৎপাদনের করা করা হয় একটা নির্দিষ্ট চাহিদার ভিত্তিতে। ফলে চাহিদা বাড়লেও হঠাৎ করে অতিরিক্ত যোগান দেওয়া সম্ভব হয় না।

দীর্ঘকালীন বাজার:

এটি এমন একটি বাজার, যেখানে দ্রব্যের চাহিদা পরিবর্তনের সাথে সমন্বয় করে যোগানের পরিবর্তন করা হয়ে থাকে। এই বাজার দীর্ঘকালীন হওয়াতে উৎপাদন পদ্ধতি সামগ্রিকভাবে পরিবর্তন করা যায়। যার ফলে উৎপাদনের সাথে চাহিদার সামঞ্জস্যতা বজায় রাখা সম্ভব হয়। এতে ভোক্তার চাহিদার সাথে মিল রেখে উৎপাদন বাড়ানো এবং কমানো যায়। দীর্ঘকালীন বাজারে পণ্যের দাম নির্ধারণ করা হয় চাহিদা এবং যোগানের সমন্বয়ে।

অতিদীর্ঘকালীন বাজার:

এই বাজারে স্থায়ীত্ব বেশি হওয়ার কারণে সুদূরপ্রসারী পরিবর্তন ঘটে থাকে। ক্রেতার চাহিদার পরিবর্তনের সাথে আমূল পরিবর্তন হয় উৎপাদনের। যেটি শুধু সম্ভব অতিদীর্ঘকালীন বাজারে ক্ষেত্রে। অতিদীর্ঘকালীন বাজার ব্যবস্থায় ক্রেতার চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে যে কোনো কাঠামো এবং পদ্ধতি অবলম্বন করে পণ্য উৎপাদন বাড়ানো এবং কমানো যায়। উদাহরণ: স্বর্ণের বাজার। ক্রেতার চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্বর্ণ দোকানীরা যে কোন ডিজাইনের স্বর্ণ ক্রেতাকে সরবরাহ করতে সক্ষম।

প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার

তিন: প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাজার- এই বাজারের রয়েছে দুইটি শ্রেণি।

এক: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার:

এই বাজারে অসংখ্য ক্রেতা বিক্রেতার উপস্থিতি থাকে এবং ক্রেতা পূর্ণ দর কষাকষির মাধ্যেমে সমজাতীয় পণ্য একটা নির্দিষ্ট দামে ক্রয় করতে পারে।

দুই: অপূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার:

এই বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা একটু কম, এবং তাঁদের মাঝে আংশিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পণ্যের দর কষাকষি হয়।

অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার

অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১/একচেটিয়া বা মনোপলি বাজার

--- একজন উৎপাদনকারী অথবা বিক্রেতা একটি নির্দিষ্ট পণ্যের সম্পূর্ণ যোগান নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এবং দ্রব্যটির নিকট পরিবর্তিত কোন দ্রব্য থাকে না।

২/মনোপসনি বাজার

---বিক্রেতার সংখ্যা থাকে বেশি কিন্তু ক্রেতা থাকে একজন।

৩/ডুয়োপলি বাজার

---দুই জন বিক্রেতা সমগ্র বাজারে পণ্যের যোগান নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

৪/ডুয়োপসনি বাজার

---ক্রেতার সংখ্যা দুইজন কিন্তু বিক্রেতা থাকে অসংখ্য।

৫/অলিগোপলি বাজার

মুষ্টিমেয় কয়েকজন বিক্রেতা থাকে, যারা সমজাতীয় এবং পৃথকীকৃত দ্রব্য বিক্রী করে।

৬/একচেটিয়া প্রতিযোগিতামূলক বাজার

--- বহুসংখ্যক বিক্রেতার উপস্থিতি, যারা একই জাতীয় কিন্তু পৃথকীকরণ দ্রব্য নিয়ে অবাধে বাজারে প্রবেশ এবং প্রস্থানের স্বাধীনতা নিয়ে কর্মরত থাকে এবং কিছু বিক্রেতা ক্রেতার উপর একচেটিয়া ক্ষমতা প্রয়োগ করে।

মার্কেট কেন গুরুত্বপূর্ণ?

সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষ বেঁচে থাকার তাগিদে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে আসছে। বেঁচে থাকতে হলে সর্বপ্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হলো খাদ্য। সেই খাদ্য সংগ্রহে মানুষ আদিকাল থেকে ছুটে চলছে। একসময় খাদ্য সংগ্রহ করা ছিলো খুব কঠিন বিষয়। মানুষ বনে জঙ্গলে ঘুরে নিজেদের খাবার জোগাড় করত। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে তা একদম পাল্টেছে। মানুষ চাইলে এখন সবকিছু তার হাতের মুঠোয় চলে আসছে। এতে করে মানুষের বেঁচে থাকার জন্য খাবার সংগ্রহে আর বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে হয় না। আধিনুক যুগে এসে খাদ্য সংগ্রহকে সহজ করে তুলেছে মানুষই। বাজার ব্যবস্থার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত হয়ে এখন নিজের প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যসামগ্রী সংগ্রহ করা যায়।

অন্যদিকে বাজার ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছে বাণিজ্য এবং সচল করে চলছে যে কোন দেশের অর্থনৈতিক চাকা। অর্থিনীতি জুড়ে রয়েছে বাজার ব্যবস্থার উপস্থিতি। মূলত বাজার ব্যবস্থা অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলতে সহায়তা করে। সুতরাং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করতে বাজার ব্যবস্থার গুরুত্ব অপরিসীম।

সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পরিবর্তন হচ্ছে মানুষের জীবনযাত্রার মান। তার সাথে পরিবর্তিত হচ্ছে বাজারের ধরণও। বর্তমানে এমন কিছু বাজার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, যেগুলোর সাথে বর্তমানে আমরা অনেক বেশি পরিচিত এবং যেগুলো গতানুগতিক বাজারের প্রকারভেদের বাইরে। সেই মার্কেট গুলো হল-

ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেট:

মূলত তরল সম্পদের বিনিময় হয় থাকে ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটে। এই মার্কেটের সাধারণ উদাহরণ হ'ল "শেয়ার বাজার"। যেখানে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের শেয়ার বিনিময় হয়ে থাকে।

যেমন:বন্ড মার্কেট, স্টক মার্কেট, ডিবেঞ্চার

ইলিগ্যাল অথবা ব্ল্যাক মার্কেট:

নির্দিষ্ট আইন ভঙ্গ করে অবৈধ উপায়ে যে বাজার প্রতিষ্ঠিত হয় সেটি হলো ইলিগ্যাল মার্কেট অথবা ব্ল্যাক মার্কেট।

বেআইনী পণ্যের বাজার যেমন: অবৈধ ঔষধের বাজার, অবৈধ অস্ত্রের বাজার, লঙ্ঘনকারী পণ্য।

ভার্চুয়াল মার্কেট

এটি মূলত প্রযুক্তির সাহায্যে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় সেবা প্রদান করে থাকে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে-ঘরে বসে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়। সোশ্যাল কিছু সাইট যেমন: ফেইসবুক, টুইটার ইন্সটাগ্রাম- সাইট গুলোতে কোস্পানি তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে দেয় অথবা কোম্পানী তাঁদের নামে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ওপেন করে। যেগুলোতে ভোক্তা সহজে ভিজিট করে পণ্য সম্পর্কে জেনে নিয়ে, ঘরে বসেই প্রয়োজনীয় সব পণ্য ক্রয় করতে পারে। এই মার্কেট বর্তমান সময়ে পণ্য ক্রয়ের জন্য জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। উদাহরণ:Daraz, Rokomari, Amazon, Alibaba

বাজারের সুবিধা এবং অসুবিধা:

বাজার ব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় সুবিধা হল- প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী সহজে ভোক্তার কাছে পৌছে দিয়ে জীবন ধারণ সহজ করে দেওয়া। এবং বাজার ব্যবস্থায় অসু্বিধা হল- ভার্চুয়াল মার্কেট থেকে পণ্য ক্রয়। এতে পণ্য ক্রয়ের সময় ভোক্তা ফিজিক্যালি উপস্থিত হয়ে পণ্য দেখে নিতে পারে না বলে, অর্ডারকৃত পণ্যের মধ্যে গড়মিল হওয়ার সম্ভবনা থাকে। যেটার মাধ্যমে একজন ভোক্তাকে ঠকানো খুবই সহজ।

উপসংহার:

বাজার ব্যবস্থা মানুষের জীবন ধারন সহজ করে দিয়েছে। কারণ জীবন ধারণ করতে প্রয়োজন বিভিন্ন দ্রব্যসামগ্রী এবং সেবা। আর এই দ্রব্যসামগ্রী ও সেবা আমাদের হাতে অনায়সে পৌছে দিয়ে যাচ্ছে বাজার ব্যবস্থার মাধ্যেমে। তাই ক্রয়-বিক্রয়ে বাজার ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। কারণ বাজার ছাড়া পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা সম্ভব না। বাজার সহজ করে দিয়েছে পণ্য বাণিজ্য। এবং সচল করে তুলছে একটি দেশের অর্থনীতি।

  • Article Sources
  • https://www.investopedia.com/terms/m/market.asp
  • https://economictimes.indiatimes.com/definition/markets
  • https://www.toppr.com/guides/business-economics/meaning-and-types-of-markets/types-of-market-structures/
  • https://corporatefinanceinstitute.com/resources/economics/market-structure/
  • https://www.simplilearn.com/market-structures-rar188-article
  • Facts and Figures Sources
  • https://www.investopedia.com/terms/c/cournot-competition.asp [1]
  • https://www.len.com.ng/csblogdetail/463/What-is-a-Market-in-Economics [2]
  • https://www.economicsdiscussion.net/marketing-2/market-marketing-2/market/32437 [3]
Next to read
Canvas & Methods
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)
মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট (Minimum Viable Product)

অধিক শ্রম ও অর্থ খরচের এই ঝুঁকি এড়াতে সৃষ্টি হয়েছে এক নতুন ধরনের বিজনেস স্ট্র‍্যাটেজি যেখানে পণ্য প্রয়োজনীয় কিছু ফিচার দিয়ে বাজারজাত করা হয়। পরবর্তীতে গ্রাহকদের চাহিদা পর্যালোচনা করে ধীরে ধীরে এই পণ্যের উন্নয়ন করা হয় এবং নতুন নতুন উপাদান/ফিচার যুক্ত করা হয়। ব্যবসায়িক জগতে একে বলা হয় মিনিমাম ভায়েবল প্রোডাক্ট।

লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)
Canvas & Methods
লিন ক্যানভাস মডেল (Lean Canvas Model)
বিজনেস মডেল ক্যানভাস ( Business Model Canvas)
Canvas & Methods
বিজনেস মডেল ক্যানভাস ( Business Model Canvas)
ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ? ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ
Marketing
ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণ? ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ
সারোগেট মার্কেটিং (SURROGATE MARKETING)
Marketing
সারোগেট মার্কেটিং (SURROGATE MARKETING)
বি-টু-বি, বি-টু-সি এবং বি-টু-জি কি? (B-to-B, B-to-C, B-to-G)
Business
বি-টু-বি, বি-টু-সি এবং বি-টু-জি কি? (B-to-B, B-to-C, B-to-G)
লোগোর প্রকারভেদ (Types of Logos)
Logo
লোগোর প্রকারভেদ (Types of Logos)
‘SWOT’ Analysis
Analysis
‘SWOT’ Analysis
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে
Sales
সেলস এবং মার্কেটিং কিভাবে একসাথে কাজ করে
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং (Business Accounting)
Accounting
ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্টিং (Business Accounting)